24 January 2012

Joke: Bangla


এক শহরে পরকীয়ার খুব চল। কমবেশী সবাই করছে। এরাই আবার চার্চে গিয়ে ফাদারের কাছে কনফেশন করে তারা কি করেছে। বৃদ্ধ ফাদার এইসব শুনতে শুনতে ক্লান্ত। এক রবিবারে তিনি সবাইকে বললেন আর কেউ যদি আমার কাছে পরকীয়ার কথা স্বীকার করে তবে এই শহর আমি ছাড়ছি। শহরের লোকজন আবার ফাদারকে খুবই পছন্দ করে। এরা ভাবল পরকীয়ার নতুন কোন শব্দ বা কোড ব্যবহার করতে হবে। শহরবাসী এরপর থেকে পরকীয়ার জন্য ব্যবহার করতে লাগল "আছাড়"।

" ফাদার! আমি আছাড় খাইছি এই সপ্তাহে......"

নতুন পদ্ধতি খুব ভালো কাজ করে। ফাদার কিছুই টের পাননা। একদিন বৃদ্ধ ফাদার মারা যান। তার জায়গায় নতুন আর অল্পবয়স্ক একজন ফাদার আসে। সে ত আছাড় খাওয়ার কথা শুনতে শুনতে অবাক। সে গেলো শহরের মেয়রের কাছে।
" মেয়র! আমাদের শহরের রাস্তাগুলো ঠিক করা দরকার। লোকজন প্রচুর আছাড় খাচ্ছে"
মেয়র বুঝলেন বেচারাকে কেউ আছাড়ের মানে বুঝিয়ে দেয় নাই। আর বেকুব ফাদারটা চলে এসেছে সরাসরি তার কাছে। তার হাসি চলে আসল।
ঠিক এমন সময় ফাদার বললেন, "আমি বুঝি না কেনো আপনি হাসছেন??? আপনার বউই ত এই সপ্তাহে তিনবার আছাড় খাইছে"


*************************************************************

স্ত্রীঃ আমি জানি আমি মারা গেলে তুমি সঙ্গে সঙ্গে বিয়ে করবে।
স্বামীঃ না অন্তত মাস খানেক বিশ্রাম নেব।

*************************************************************

স্বামী: তুমি কি ভেবেছো? আমি কি গাধা!!?
স্ত্রী: এতে ভাবাভাবির তো কিছু দেখি না!

*************************************************************

23 January 2012

Another Letter

Springfield, Ills, April 6, 1859
Messrs. Henry L. Pierce, & others.
Gentlemen
Your kind note inviting me to attend a Festival in Boston, on the 13th. Inst. in honor of the birth-day of Thomas Jefferson, was duly received. My engagements are such that I can not attend.
Bearing in mind that about seventy years ago, two great political parties were first formed in this country, that Thomas Jefferson was the head of one of them, and Boston the head-quarters of the other, it is both curious and interesting that those supposed to descend politically from the party opposed to Jefferson should now be celebrating his birthday in their own original seat of empire, while those claiming political descent from him have nearly ceased to breathe his name everywhere.
Remembering too, that the Jefferson party were formed upon its supposed superior devotion to the personal rights of men, holding the rights of property to be secondary only, and greatly inferior, and then assuming that the so-called democracy of to-day, are the Jefferson, and their opponents, the anti-Jefferson parties, it will be equally interesting to note how completely the two have changed hands as to the principle upon which they were originally supposed to be divided.
The democracy of to-day hold the liberty of one man to be absolutely nothing, when in conflict with another man's right of property. Republicans, on the contrary, are for both the man and the dollar; but in cases of conflict, the man before the dollar.
I remember once being much amused at seeing two partially intoxicated men engage in a fight with their great-coats on, which fight, after a long, and rather harmless contest, ended in each having fought himself out of his own coat, and into that of the other. If the two leading parties of this day are really identical with the two in the days of Jefferson and Adams, they have perfomed the same feat as the two drunken men.
But soberly, it is now no child's play to save the principles of Jefferson from total overthrow in this nation.
One would start with great confidence that he could convince any sane child that the simpler propositions of Euclid are true; but, nevertheless, he would fail, utterly, with one who should deny the definitions and axioms. The principles of Jefferson are the definitions and axioms of free society.
And yet they are denied and evaded, with no small show of success.
One dashingly calls them "glittering generalities"; another bluntly calls them "self evident lies"; and still others insidiously argue that they apply only to "superior races."
These expressions, differing in form, are identical in object and effect--the supplanting the principles of free government, and restoring those of classification, caste, and legitimacy. They would delight a convocation of crowned heads, plotting against the people. They are the van-guard--the miners, and sappers--of returning despotism.
We must repulse them, or they will subjugate us.
This is a world of compensations; and he who would be no slave, must consent to have no slave. Those who deny freedom to others, deserve it not for themselves; and, under a just God, can not long retain it.
All honor to Jefferson--to the man who, in the concrete pressure of a struggle for national independence by a single people, had the coolness, forecast, and capacity to introduce into a merely revolutionary document, an abstract truth, applicable to all men and all times, and so to embalm it there, that to-day, and in all coming days, it shall be a rebuke and a stumbling-block to the very harbingers of re-appearing tyranny and oppression.
Your obedient Servant
A. Lincoln--

A Letter

Abraham Lincoln’s letter to his son’s Head Master

Respected Teacher,

My son will have to learn I know that all men are not just, all men are not true. But teach him also that for ever scoundrel there is a hero; that for every selfish politician, there is a dedicated leader. Teach him that for every enemy there is a friend.

It will take time, I know; but teach him, if you can, that a dollar earned is far more valuable than five found.

Teach him to learn to lose and also to enjoy winning.

Steer him away from envy, if you can.

Teach him the secret of quite laughter. Let him learn early that the bullies are the easiest to tick.

Teach him, if you can, the wonder of books.. but also give him quiet time to ponder over the eternal mystery of birds in the sky, bees in the sun, and flowers on a green hill –side.

In school teach him it is far more honourable to fail than to cheat.

Teach him to have faith in his own ideas, even if every one tells him they are wrong.

Teach him to be gentle with gentle people and tough with the tough.

Try to give my son the strength not to follow the crowd when every one is getting on the bandwagon.

Teach him to listen to all men but teach him also to filter all he hears on a screen of truth and take only the good that comes through.

Teach him, if you can, how to laugh when he is sad. Teach him there is no shame in tears. Teach him to scoff at cynics and to beware of too much sweetness.

Teach him to sell his brawn and brain to the highest bidders; but never to put a price tag on his heart and soul.

Teach him to close his ears to a howling mob… and to stand and fight if he thinks he’s right.

Treat him gently; but do not cuddle him because only the test of fire makes fine steel.

Let him have the courage to be impatient, let him have the patience to be brave. Teach him always to have sublime faith in himself because then he will always have sublime faith in mankind.

This is a big order; but see what you can do. He is such a fine little fellow, my son.


Abraham Lincoln.

22 January 2012

More বাংলা JOKESss...

## ১ম চাপাবাজঃ আমি এত গরম চা খাই যে, কেতলি থেকে সোজা মুখে ঢেলে দেই!
২য় চাপাবাজঃ কি বলিস! আমি তো চা-পাতা, পানি, দুধ, চিনি মুখে দিয়ে চুলোয় বসে পড়ি!


## এক ডেপো ছোকরা একজন কন্যার পিতার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন স্যার প্রেম জিনিসটা কেমন ?
কন্যার পিতাঃ প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃনা করি।
ছোকরাঃ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি।


## আমেরিকার এক প্রেমিক তার প্রেমিকাকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ করলো। সময় মত মধ্যরাত্রিতে সে মই বেয়ে প্রেমিকার জানালা পর্যন্ত উঠলো। জানালার কাঁচে টোকা দিল প্রেমিক।
মেয়েটি ভয়ে ভয়ে জানালা খুললো। ছেলেটি জিজ্ঞেস করল, "তুমি তৈরী?" মেয়েটি বলল, হুশশশ! আমার ভয় করছে, বাবা যদি আমাদের ধরে ফেলেন।
ছেলেটি নির্বিকার ভাবে বলল, তাতে কি? তিনিতো নিচে আমার মই ধরে দাঁড়িয়ে আছেন।


## প্রেমিকাঃ তুমি আমার জন্য তাজা ফুল না এনে প্লাস্টিকের ফুল কেন এনেছ???
প্রেমিকঃতাজা ফুল বেশি সময় তাজা থাকে না | তোমার জন্য নিচে অপেহ্মা করতে করতেই ওই ফুল শুকিয়ে যায় |


## এক নিভৃত কক্ষে প্রেমিক প্রেমিকা। প্রেমিকা তনুশ্রী স্টাইলে জামাকাপড় সব খুলে, বিহ্বল কন্ঠে,
: আমার যা কিছু আছে সব তোমার।
প্রেমিক দারুন অবাক হয়ে,
: তোমার কি মাথা খারাপ? এই সালোয়ার-কামিজ দিয়ে আমি কি করব? আমি পুরুষমানুষ না?


## প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার সার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে আমি পনের টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?
জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, কেনো পারবো না, একশবার পারবো | তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু পিছানো যায় না |


## প্রেমিক : তোমার প্রেমে পড়ার পর থেকে আমি কিছুই খেতে পারছি না। পরতে পারছি না ,কিছুই করতে পারছি না।
প্রেমিকা : তুমি আমাকে এতই ভালোবাস?
প্রেমিক : না তা নয়। আসলে তোমার পেছনে খরচ করে আমি দেউলিয়া হয়ে গেছি।


## ১টি ছেলে ও ১টি মেয়ের মাঝে গভীর প্রেম ছিল। ছেলেটি একবার হাত কেটে রক্ত দিয়ে মেয়েটিকে চিঠি লিখেছিল। কিছুদিন পর তাদের ভালবাসা নষ্ট হল। তো যার কাছে যার দেনা পাওনা ছিল মিটিয়ে নিচ্ছিল।
সব শেষে ছেলেটি বললো আমার রক্ত ফেরত দে, মেয়েটি সাথে সাথে তার সালোয়ারের নিচ থেকে ১টা ন্যাপকিন বের করে ছেলেটির হাতে দিয়ে বললো নে শালা তোর রক্ত কিস্তিতে শোধ দেব!


## এক পোস্টমাস্টার গেছে দাওয়াত খাইতে, কিন্তু ভুলে বেচারা প্যান্টের চেইন লাগায় নাই
পার্টিতে এক লোকের তা দেইখা তো আক্কেল গুড়ুম। সরাসরি তো আর বলা যায়না যে চেইন খোলা। তাই সে কায়দা কইরা বলল, ভাই, আপনার পোস্টঅফিস তো খোলা।
কিন্তু পোস্টমাস্টার ইংগিতটা বুঝলো না, সে কয়- না না , পোস্টঅফিসে আমি নিজের হাতে তালা মাইরা আইছি। খোলা না, বন্ধই আছে।
তো ঐ লোক যতই বোঝায়, পোস্টমাস্টার বুঝে না, কয় বন্ধ, বন্ধ, নিশ্চয়ই বন্ধ।
তো লোকটা হাল ছাইড়া দিয়া চইলা গেলো। পরে পোস্টমাস্টার বাসায় ফিরা দেখে তার চেইন খোলা। সাথে সাথে সে সব বুঝলো, বুইঝা তো পাইলো ব্যাপক শরম। কিছুক্ষণ ঝিম মাইরা থাইকা ফোন করলো ঐ লোকটারে।
ফোন কইরা কয়- ভাই, এইবার আমি বুঝছি আপনি কি বুঝাইতে চাইছিলেন। তা ভাই যখন খোলা আছিলো, তখন কি পোস্টমাস্টার ভিতরে ছিলো নাকি বাইরে?


## অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে।
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি ! এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?


## রঙ্গীলা ভাইয়ের পাশের বাসায় মধ্য বয়সী স্বামী আর তার অনিন্দ্য সুন্দরী তরুনী স্ত্রী কথা বলছেন।
স্ত্রী: তুমি ভালবাসতে জানোনা।
স্বামী (রাগত স্বরে): আমি ভালোবাসতে জানিনা!! তুমি এতদিন পরে বলছো আমি ভালোবাসতে জানিনা!! তবে আমাদের তিন বাচ্চাকে কি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করেছ?
স্ত্রী: ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করবো কেন? পাশের বাসার সূজা ভাইয়ের পেনড্রাইভ থেকে নিয়েছি।


## শিক্ষক : চরিত্র বানতে চাও তো এখন থেকে সমস্ত মহিলাদের মা বলে ডাকা শুরু কর।
ছাত্র : তাতে আমার চরিত্র তো ঠিক থাকবে কিন্তু আমার বাবার চরিত্র ??


## স্ত্রী তার চাকুরিজীবি স্বামীর জন্য একটা ক্যালেন্ডার নিয়ে এল,এইটা দেখে স্বামী মুখ ভার করে বলল,
:এই ক্যালেন্ডার আমি নিব না।
স্ত্রী উত্তর দিল,
: কেন? তোমার পছন্দ হয়নি?
স্বামী জবাব দিল,
: যে ক্যলেন্ডারে ছুটি বেশি থাকে,আমি সেই ক্যালেন্ডারটাই নিব।


## ডাক্তার : আপনার রোগীর কেমন উন্নতি হচ্ছে?
নার্স : বড্ড স্লো! এতদিনেও আপনি থেকে তুমিতে নামতে পারেনি।


## দুই বান্ধবী গল্প করছে।
প্রথমজন : আর পারি না। বুঝেছিস! আমার স্বামী সব সময় তাঁর আগের বউয়ের কথা বলতে থাকে।
দ্বিতীয়জন : তাও ভালো! আমার স্বামী তো ভবিষ্যতে তার বউ যে হবে, তাকে নিয়ে কথা বলে।


Joke$$

## দাদা আর নাতি ডাইনিং টেবিলে বসে গল্প করছে
দাদা : তোরা কি খাস … খাওয়াদাওয়া করেছি আমরা … হাতি খেয়ে হজম করতে পারতাম।
নাতি : তখন বাথরুম করতে কোথায় ?


## মহিলা শিক্ষক ইংরেজি ক্লাস নিচ্ছেন।
মহিলা শিক্ষকঃ সবাই HAND দিয়ে একটা sentence লিখ।
বল্টু মিয়াঃ My penis in your hand.
মহিলা শিক্ষকঃ এক থাপ্পর দিয়ে দাত ফেলে দিবো। এটা কি লিখছো?
বল্টু মিয়াঃ সরি ম্যাডাম, pen আর is এর মাঝে space দিতে ভুলে গেছি।


## হোস্টেলে থাকা এক ছাত্রের টাকা চেয়ে বাবার কাছে পত্র—‘বাবা,
টাকা নাই!
কী খাই?
ইতি—তোমার ছেলে নিতাই।’
ছেলের চিঠির জবাবে বাবা—‘টাকা সাফ,
করো মাফ।
ইতি—তোমার গরিব বাপ’


## প্রেমিকার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রেমিক দেখে বাড়ি খালি, শুধু প্রেমিকার ছোট ভাই আছে। তার হাতে বিশ টাকা দিয়ে বলল, যাও সিনেমা দেখে আস।
মাত্র বিশ টাকা? অন্যরা তো পঞ্চাশ টাকার নিচে দেয় না।


## ভাইভা পরীক্ষায়,
শিক্ষকঃ এমন একটা জিনিসের নাম বল যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত।
ছাত্রঃ চুল।
শিক্ষকঃ যেমন?
ছাত্রঃ মাথায় থাকলে চুল, চোখের উপরে ভ্রু, ঠোঁটের উপরে গোফ, গালে দাড়ি, বুকে লোম...
শিক্ষকঃ ব্যস ব্যস। তুমি পাস !!


## ঢাকাইয়ারা কথায় কথায় হালা মানে শালা বলে
মা তার দুই ছেলেকে নিয়ে বাজারে গেছে, মা এটা দেখে সেটা দেখে কিন্তু কিছু কিনছে না...
ছোট ছেলে - মা হালারে নিয়া বাজারে আইলেই হালার ঝামেলা, হালায় এইডা দেহে হেইডা দেহে মাগার কিছুই হালায় কিনেনা।
বড় ছেলে - ধুর হালার ঘরের হালা মায়েরে কেউ হালা কয়? হালায় মুরুব্বী না?
মা - হালার এমুন পোলা জন্ম দিলাম কুন আদব লেহাজ নাইক্কা, তোগো বাপে হালায় আইজকা আসুক বিচার দিয়া সব হালার পিঠের চামড়া খোয়ামু...


## কুদ্দুস চাচা গিয়েছে কোলকাতা। ট্রামে উঠেছে। এক বখাটে ছেলে চাচার ভুড়ি দেখিয়ে বলল
দাদা, ড্রামটা কত দিয়ে কিনলেন?
চাচা - ছত্তুর ট্যাকা (৭০)
ছেলে - এতো কম!
চাচা লুঙ্গী তুলে পাছার ফুটো দেখিয়ে বলল - নীচে হালায় ফুটা আছে তো তাই।
ছেলে - তাহলে তো দাম একটু বেশিই মনে হচ্ছে...
চাচা ধোন বের করে বললেন - হালার পুত লগে যে একখান ট্যাপ লাগাইনা আছে হেইডা দেখব তুমার কোন বাপে? হেইডার কুনো দাম নাইক্কা?


## কুদ্দুস চাচা বাসে উঠে একাই একটা ডাবল সীট দখল করে বসেছেন।
কিছুক্ষণ পর একজন তরুনী এসে চাচার পাশে বসে পড়ল।
একটু পর মেয়েটি বলল
ঃ চাচা একটু চাপবেন
ঃ কই চাপমু
একটু বামে চাপেন
ঃ বাসের মইধ্যে কেমনে চাপি! লও দুই জনেই নাইমা একখান রিক্সা লই...


## স্বামীর মৃত্যুর কয়দিন পরেই এক মহিলা তার দেবরকে বিয়ে করে ফেললেন।
তার বান্ধবীদের অনেকেই ব্যাপারটা মনঃক্ষুন্ন হল।
একদিন মহিলার বাড়িতে বাড়িতে এসে তার বান্ধবীরা লক্ষ করল, শোবার ঘরের দেওয়ালে তার মৃত স্বামীর বিশাল একটা ছবি টানানো।
সবাই খুব খুশি হল ছবি দেখে।
কিন্তু এদের মধ্যে একজন ছিল নতুন।সে মহিলার স্বামীকে চিনত না।
ছবি দেখে তাই জানতে চাইল, ছবিটা কার?
মহিলা বললেন, আমার ভাশুরের। কয়েকদিন আগে মারা গেছেন!


## ক্লাসে পড়ানোর সময় শিক্ষক এক ছাত্রী কে জিঞ্জাস করছে শিক্ষক:খেজুর এবং হুজুর এর মধ্যে উচ্চারণ গত মিল থাকলেও এদের ভিতর পার্থক্য কি??
ছাত্রী :স্যার কইতে শরম লাগছে....!!
শিক্ষক :ঞ্জান অর্জনে লজ্জা কিসের ??
ছাত্রী :না.....!! মানে... স্যার খেজুরের ১ টা বিচি আর হুজুরের ২ টা বিচি...


## স্বামীর খুব অসুখ। ১ দিন তিনি আর তার বউ ডাক্তরের কাছে গেছে। (ডাক্তার আর বউ)
ডাক্তারঃ আপনার স্বামির তো লো পেশার। তাকে বেশি বেশি দুধ খাওয়াবেন।
বউঃ ভাই ওতো খায়না, শুধু টেপে।


## ছোট্ট জনি আর জেনি দু'জনের বয়সই ১০ বছর, কিন্তু তারা জানে তারা একে অপরকে ভালোবাসে। একদিন তারা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিলো। জনি জেনির বাবার কাছে গেলো বিয়ের কথা বলতে।
সাহসের সাথে জনি জেনির বাবার কাছে গিয়ে বললো, মি. স্মিথ, আমি আর জেনি পরস্পরকে ভালোবাসি। এজন্য আপনার কাছে জেনিকে বিয়ে করার অনুমতি চাইতে এসেছি।
মি. স্মিথ বাচ্চার মুখে এমন কথা শুনে মজা পেলেন। বললেন, জনি, তোমার বয়স তো মাত্র ১০ বছর। তোমরা দু'জন কোথায় থাকবে?
জনি কোন রকম চিন্তা না করেই বললো, জেনির রুমে থাকবো। আমার রুমের চেয়ে ওরটা বড়। দু'জনের বেশ জায়গা হয়ে যাবে।
মি. স্মিথ তার কথায় আরো মজা পেলেন। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, তুমি তো অনেক ছোট। কোন কাজই তো করতে পারবে না। তাহলে জেনিকে খাওয়াবে কি?
জনি কোনরকম দ্বিধা না করে উত্তর দিলো, আমি প্রতি সপ্তাহে ১০ ডলার হাতখরচ পাই, জেনিও ৫ ডলার পায়। মাসে ৬০ ডলারে দু'জনের বেশ ভালোভাবেই চলে যাবে।
এবার মি. স্মিথ একটু অবাক হলেন। কারণ জনি সব উত্তর আগে থেকেই ভেবে রেখেছে। তাই তিনি এবার এমন প্রশ্ন করলেন যেটার উত্তর তৈরি করে রাখা জনির পক্ষে সম্ভব না।
মি. স্মিথ জানতে চাইলেন, তুমি তো সব বিষয়েই চিন্তা করে রেখেছো। আরেকটা উত্তর দাও তো। যদি তোমাদের ঘরে কোন বাচ্চা জন্ম নেয়, তোমরা তখন কি করবে?
জনি শ্রাগ করে বললো, এখন পর্যন্ত আমরা ভাগ্যবান যে এমন কিছুই হয়নি...


## স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে—
স্ত্রী: শোনো, তোমার বন্ধু যে মেয়েটিকে বিয়ে করতে যাচ্ছে ওই মেয়ে কিন্তু অতোটা ভালো নয়।
স্বামী: এতে আমার সমস্যাটা কী?
স্ত্রী: আরে, জেনেশুনে তোমার বন্ধু খারাপ মেয়েকে বিয়ে করবে! তুমি তাকে নিষেধ করছো না কেন?
স্বামী: আমি কেন তাকে নিষেধ করবো! আমি যখন বিয়ে করি তখন তো সে আমাকে নিষেধ করে নি।

## স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রচণ্ড ঝগড়া চলাকালে হঠাৎ করেই স্ত্রী ঠাস করে এক থাপ্পড় মেরে বসল স্বামীর গালে।
স্বামী : চড় মারলে তুমি! বলো, থাপ্পড়টা ইয়ার্কি করে না সিরিয়াসলি মারলে?
স্ত্রী : কেন, সিরিয়াসলিই মেরেছি।
স্বামী : হু, আজ বেঁচে গেলে। কারণ ইয়ার্কি আমি একদম পছন্দ করি না।


## বাইরে থেকে দরজা নক করছে।
ভেতর থেকে : কে?
বাইরে থেকে : আমি।
ভেতর থেকে : আমি কে?
বাইরে থেকে : আরে, আপনি কে তা আমি কী করে জানবো!!


## এক দিন এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।
ডাক্তার বললেন, কি রকম ?
রোগী বলল, আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি
ডাক্তার বলল, ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।
রোগী বলল, হারামজাদা, কয়বার খুলে বলব!


## একদিন এক ব্যাঙ ভাগ্য পরীক্ষা করার জন্য জোতিষীর কাছে গেলো।
জোতিষী তাকে বললো : খুব শীঘ্রই এক সুন্দরী মেয়ের সাথে তোমার দেখা হবে। মেয়েটি তোমার সম্পর্কে সবকিছু জানে।
ব্যাঙ: চমৎকার! তার সঙ্গে আমার কোথায় দেখা হবে? পার্টিতে নাকি অন্য কোথাও?
জোতিষী : না! মেয়েটির বায়োলজি ক্লাশে!


## জনি একটা কুকুরের লেজ ধরে পাইপে ঢুকনোর চেষ্টা করছে। অনেক্ষণ ধরে ব্যাপারটা লক্ষ্য করছিলেন পাশে দাঁড়ানো এক ভদ্রলোক। এক পর্যায়ে তিনি এগিয়ে এসে বললেন, এই যে ছেলে, তুমি যতই চেষ্টা করো না কেন, কুকুরের লেজ কখনো সোজা করতে পারবে না।
জনির জবাব, না আঙ্কেল আমি তো কুকুরের লেজ সোজা করছি না। এই পাইপটা বাঁকানোর চেষ্টা করছি।


## শিক্ষকঃ বল ফোর্ড কি?
ছাত্রঃ গাড়ী স্যার।
শিক্ষকঃ তাহলে বল, অক্সফোর্ড কি?
ছাত্রঃ উঁম...ঊঁম...গরুর গাড়ী স্যার।


## রাতের অন্ধকারে কী একটা শব্দ শুনে সীমান্তরক্ষী তাঁর কুকুরকে বললেন, যাও তো, গিয়ে দেখে এসো, কী হচ্ছে ওখানে।
গরজ থাকলে নিজেই যান, বস, কুকুর বলল। আমার কাজ তো ঘেউ ঘেউ করা। সেটা আমি এখান থেকেই করতে পারব।


## বুয়াঃ খালাম্মা, দুধের পাতিলে একটা ইঁন্দুর পড়ছে।
গৃহিণীঃ কী! তাড়াতাড়ি ইঁদুরটা সরা।
বুয়াঃ (হেসে) ইঁন্দুর সরানোর ব্যবস্থা কইরাই আফনেরে বলছি। পাতিলের ভিতরে একখান বিলাই রাইখা আসছি!


## বাড়ীর কর্তা(নতুন কাজের লোক কে): ঠিক আছে তুমি আজ থেকে কাজে লেগে যাও। প্রতিদিন ২০ টাকা করে পাবে । চার মাস পর থেকে ৪০ টাকা করে পাবে।
কাজের লোক: আমি তাহলে চার মাস পরেই আসবো।

বাংলা Jokes

## সেই যে বাড়ীতে এক অথিতি এসেছে। এক সপ্তাহ যায় দু সপ্তাহ যায় তবু নড়বার কোন লক্ষণ নেই। স্বামী-স্ত্রী কেউ কিছু বলতে পারে না লজ্জায় । একদিন পাশের ঘরে অথিতিকে শুনিয়ে দুজন খুব ঝগড়া করতে লাগলো, মিছামিছি। স্ত্রীকে স্বামীর প্রহার এবং স্ত্রীর কান্নায় আওয়াজও শোনা গেল এক পর্যায়ে। গতিক সুবিধের নয় ভেবে অথিতি ভদ্রলোক তার সুটকেস নিয়ে এক ফাকে বেরিয়ে গেল। জানালা দিয়ে স্বামী-স্ত্রী দুজনায় তা দেখে ঝগড়া বন্ধ করে খুব এক চোট হেসে নিল- যে বুদ্ধি করে তারা অথিতি তাড়াতে পেরেছে। স্বামী বললো তোমার লাগে টাগে নিতো? যে জোরে কাঁদছিলে। স্ত্রী বললো দূর একটুও লাগেনি। এ তো লোক দেখানো কেঁদেছিলাম । হাসিমুখে এক সময় অথিতির আর্বিভাব, হেঁ, হেঁ আমিও কিন্তু লোক দেখানো গিয়েছিলাম ।


##  উকিলঃ সেকি ম্যাডাম ? আপনার স্বামী তো পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন । তাহলে চার বছরের আর একটি দু’বছরের বাচ্চা এলো কোথা থেকে ?
ভদ্রমহিলা রাগের স্বরেঃ তা আমি তো বেঁচে আছি না কি?


##  মিলি, চিরকাল তো বলে এলি ছেলেরা পশু, ছেলেরা জানোয়ার। শেষে তো একটা ছেলেকেই বিয়ে করলি।
: হঠাৎ আবিষ্কার করলাম – জন্তু-জানোয়ার পোষাটাও হবি হিসেবে মন্দ নয়।


##  : এই শোন, ভ্যালেন্টাইনস ডেতে কথা দাও, আজ থেকে তুমি আমার আত্মীয়দের ভালোবাসবে।
: অবশ্যই। দেখ, ইন ফ্যাক্ট আমি কিন্তু তোমার শাশুড়িকে আমার শাশুড়ির চেয়ে বেশি ভালোবাসি।


##  অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে ভাতটা দাও, খেয়ে নিই।’
স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী ড্রয়িংরুমের সোফায় বসতে বসতে বলল, ‘শুরু করার আগে এক গ্লাস পানি দাও...বড্ড তেষ্টা পেয়েছে।’
স্ত্রী পানি দিয়ে গেল। পানি খেতে খেতে স্বামী বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। তারপর বলল, ‘শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।’
এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘অ্যাই, পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর? অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ...নির্লজ্জ, অসভ্য, ছোটলোক, স্বার্থপর...’
স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যে...শুরু হয়ে গেল।’


##   শিক্ষক: পৃথিবীতে অসম্ভব বলে কিছু নেই।
ছাত্র: জেব্রার একটা রঙিন ছবি তুলে দেখান তো!


##   শিক্ষক: শীতকালে অতিথি পাখিরা সাইবেরিয়া থেকে উড়ে আমাদের দেশে আসে কেন?
ছাত্র: স্যার, ওদের তো পয়সা নেই, প্লেনের টিকিট কাটতে পারে না, তাই নিজেরাই কষ্ট করে উড়ে আসে।


##   ছেলে: মা, আমার বন্ধুদের সঙ্গে একটু খেলে আসি?
মা: না, তোমার একটা বন্ধুকেও আমার পছন্দ নয়।
ছেলে: তাহলে মা ওদেরকে কথাটা জানিয়ে আসি?


##   এলাকায় নতুন একটা দোকান করেছে মালেক। কেবল দুটো জিনিসই বিক্রি হয় সেখানে—ঢোল আর বন্দুক। একদিন তার বন্ধু বেড়াতে এসে খুব অবাক হয়। বলে, ‘কিরে মালেক, কেমন অদ্ভুত দোকান খুলে বসে আছিস, আর কিছু নেই, শুধু ঢোল আর বন্দুক?’
মালেক জবাব দেয়, ‘তা-ই তো বেচে কুল করতে পারি না। একজন একটা ঢোল কিনে নিয়ে গেলেই হলো, পরদিন তার বউ আসে বন্দুক কিনতে।

##   ধানের বস্তাবোঝাই বিশাল এক গাড়ি উল্টে পড়ে আছে। গাড়িটাকে সোজা করার চেষ্টা করছে সুমন। পথ দিয়ে যাচ্ছিল তার বন্ধু জুমন। বলল, ‘কিরে, কী করিস এখানে? চল, আমার সঙ্গে চল, একটু ফুটবল খেলে আসি।’
সুমন মাথা নেড়ে জবাব দেয়, ‘না, বাবা রাগ করবে।’
জুমন বলে, ‘ধুর...তুই চল তো!’ বলে টানতে টানতে নিয়ে যায় সুমনকে। দুজনে মিলে ফুটবল খেলে। এবার জুমন বলে, ‘চল, এবার নদীতে সাঁতার কেটে আসি।’
সুমন মাথা নাড়ে, ‘না রে, বাবা রাগ করবে।’
কিন্তু জুমন এবারও কথা শোনে না, টানতে টানতে নিয়ে যায় নদীতে। দুজনে মিলে খুব করে সাঁতরায় ঘণ্টাখানেক। তারপর জুমন বলে, ‘চল, এবার হাট থেকে মিষ্টি খেয়ে আসি।’
সুমন এবারও মাথা নাড়ে, ‘না রে, বাবা রাগ করবে।’
এবার জুমন যায় খেপে, ‘সেই কোন সময় থেকে ‘বাবা রাগ করবে...রাগ করবে’ করছিস, কোথায় তোর বাবা?’
‘ওই যে গাড়িটা দেখলি না উল্টে পড়েছিল, ওটার নিচে আটকে আছে।’


##   অফিসে দেরি করে এসেছে দেখে কর্মচারীকে ডেকে পাঠালেন বস, ‘আপনার এখানে নয়টার সময় আসা উচিত ছিল।’
কর্মচারী জবাব দেয়, ‘কেন, স্যার? নয়টার সময় কিছু হয়েছিল বুঝি?’


##   শরীর ভালো ঠেকছে না বলে ডাক্তারের কাছে গেলেন শফিক সাহেব। ডাক্তার কতক্ষণ পরীক্ষা করে প্রেসক্রিপশন দিলেন, ‘এই লম্বা বড়িটা সকালবেলা দুই গ্লাস পানির সঙ্গে খাবেন। ক্যাপসুলটা খাবেন দুপুরে, দুই গ্লাস পানির সঙ্গে। আর এই সিরাপটা দিলাম, রাতে খেয়ে তারপর দুই গ্লাস পানি খাবেন।’
ওষুধের বহর দেখে শফিক সাহেব তো ঘাবড়ে গেলেন। বললেন, ‘এত ওষুধ! আমার হয়েছে কী, ডাক্তার?’
ডাক্তার বললেন, ‘আপনি ইদানীং পানি কম খাচ্ছেন।’


##   মুরগি চুরির মামলা চলছে। আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়ানো মানুষটাকে বিচারক প্রশ্ন করলেন, ‘তুমিই কি অভিযুক্ত ব্যক্তি?’
লোকটা জবাব দিল, ‘জি না, স্যার, আমি হচ্ছি সেই লোক, যে মুরগিগুলো চুরি করেছে।’


##   যুদ্ধের ময়দানে পা রাখার ঠিক আগের মুহূর্তেই সৈনিকদের বোঝাচ্ছেন কর্নেল সাহেব, ‘মনে রাখবে, যে তোমাদের জীবন অতিষ্ঠ করে ছেড়েছে, দিনের পর দিন যে তোমাদের ক্ষতি করে যাচ্ছে, যুদ্ধ থেকে আজ পর্যন্ত তোমরা যার জন্য শান্তিতে একটু বসার সুযোগও পাওনি, আজ তোমরা সেই শত্রুর মুখোমুখি হচ্ছো। জীবন দিয়ে লড়বে। শত্রুর শেষ দেখে তবেই ফিরবে।’
তড়াক করে লাফিয়ে উঠল এক সৈন্য; বলল, ‘আমি জানতাম, আমাদের বাবুর্চি হারামজাদা ওই পক্ষের হয়ে কাজ করছে!’


##   মা প্রতিবেশীকে: আমার বড় ছেলে ডাক্তার, মেজো ছেলে ইঞ্জিনিয়ার।
প্রতিবেশী: আর ছোটটা।
মা: ও তো একটা সন্ত্রাসী।
প্রতিবেশী: তাহলে ওকে বাড়ি থেকে বের করে দিচ্ছেন না কেন?
মা: কী বলেন এসব! ওই তো সবচেয়ে বেশি রোজগার করে।


##   এক ভদ্রমহিলা এলেন বিশাল এক সুপার শপে। দোকানের বিক্রয়কর্মীকে দেখতে পেয়ে বললেন, আমার স্বামীর জন্য কিছু ফল নিতে চাচ্ছি। আপনাদের ফলগুলোতে কীটনাশক দেওয়া আছে নাকি?
বিক্রয়কর্মী মুখটা কানের কাছে এনে ফিসফিস করে বলল, ফল এখান থেকেই নিতে পারেন। কীটনাশক আমাদের পাশের দোকানে বিক্রি হয়। এনে দেব এক শিশি?


##   সাংবাদিক: লোকজন খেতে পায় না, আর আপনি দুধভর্তি সুইমিং পুলে গোসল করেন?
সেরা ধনী: কী করব বলেন...গরুগুলো সব খাটো খাটো...একটার নিচেও দাঁড়াতে পারি না।


## গলফ খেলতে গেছে টিনা।
সাঁই করে ব্যাট চালালো সে। তারপর দেখতে পেলো, তার টার্গেটের কিছুটা দূরে এক লোক হঠাৎ কোমরের নিচটা চেপে ধরে শুয়ে পড়লো।
‘নিশ্চয়ই আমার বলটা ওর ওখানটায় গিয়ে লেগেছে!’ আঁতকে উঠলো সে। তারপর ছুটে গেলো সেখানে।
দেখা গেলো, লোকটা কোঁকাচ্ছে সমানে, কোমরের নিচটায় হাত চেপে রেখেছে সে।
টিনা বললো, ‘ভয় পাবেন না, আমি জানি কী করতে হবে। খুব ব্যথা করছে?’
লোকটা কোনমতে বললো, ‘হ্যাঁ।’
টিনা তখন এগিয়ে গিয়ে, বেচারার প্যান্ট খুলে, মিনিট দশেক ম্যাসেজ করে দিলো। তারপর বললো, ‘এখন কেমন বোধ করছেন?’
লোকটা বললো, ‘দারুণ, কিন্তু বুড়ো আঙুলটায় এসে বল লেগেছে তো, সাংঘাতিক ব্যথা করছে।’


## এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে।
এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে।
প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে। ‘সুপ্রভাত।’ বললো জেব্রা। ‘তুমি এখানে কী করো?’
মুরগি জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।’
এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে। ‘সুপ্রভাত।’ বললো জেব্রা। ‘তুমি এখানে কী করো?’
গরু জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।’
তার দেখা হলো একটা শুয়োরের সাথে। ‘সুপ্রভাত।’ বললো জেব্রা। ‘তুমি এখানে কী করো?’
শুয়োর ঘোঁতঘোঁত করে জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়।’
জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো।
এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের। ‘সুপ্রভাত।’ বললো জেব্রা। ‘তুমি এখানে কী করো?’
ষাঁড় জেব্রাকে আপাদমস্তক দেখে মুচকি হেসে জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। তুমি তোমার পাজামাটা খোলো, আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি।’


## এক ফরাসি তরুণী হারিয়ে গেছে।
ঘোড়ায় চড়ে এক রেড ইন্ডিয়ান এসে তাকে প্রস্তাব দিলো কাছের শহরে পৌঁছে দেয়ার।
রাজি হয়ে তরুণী তার ঘোড়ার পেছনে চড়ে বসলো। ঘোড়া ছুটতে লাগলো।
কিন্তু কোন এক বিচিত্র কারণে একটু পরপর রেড ইন্ডিয়ান লোকটি “আআআআআহহ” করে বিকট চিৎকার দিতে লাগলো।
শহরে পৌঁছে বাস স্টেশনের সামনে লোকটি নামিয়ে দিলো তরুণীকে, তারপর আরেকটা বিকট ইয়াহু চিৎকার দিয়ে উল্টোপথে ছুটে গেলো।
বাস স্টেশনের অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, ‘কী ব্যাপার, কী করেছেন আপনি, লোকটা অমন ক্ষেপে গেলো কেন?’
ঘাবড়ে গিয়ে তরুণী বললো, ‘কিছুই না। আমি তো ওর পেছনে ঘোড়ায় চড়ে বসেছিলাম, আর ওর হাত বাড়িয়ে ওর স্যাডলের সামনের দিকে হ্যান্ডেলটা শক্ত করে চেপে ধরে রেখেছিলাম শুধু।’
অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, ‘মিস, রেড ইন্ডিয়ানদের ঘোড়ায় স্যাডল থাকে না।’


## স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে—
স্ত্রী: শোনো, তোমার বন্ধু যে মেয়েটিকে বিয়ে করতে যাচ্ছে ওই মেয়ে কিন্তু অতোটা ভালো নয়।
স্বামী: এতে আমার সমস্যাটা কী?
স্ত্রী: আরে, জেনেশুনে তোমার বন্ধু খারাপ মেয়েকে বিয়ে করবে! তুমি তাকে নিষেধ করছো না কেন?
স্বামী: আমি কেন তাকে নিষেধ করবো! আমি যখন বিয়ে করি তখন তো সে আমাকে নিষেধ করে নি।



## বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে।
দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, “এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাকে শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!”
বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, “ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, “ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু ১৫-তে নেমে এলো।
উল্লসিত বাবু আবারো জিজ্ঞেস করলো, “বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
এবার উত্তর এলো, “এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!”


## ডাক্তার: কনগ্রাচুলেশন! মেয়ে হয়েছে....
শ্বাশুড়ী: এতো দিন পরে হলো তাও আবার মেয়ে?
বউ: তাও তো হয়েছে.... আপনার ছেলের আশায় থাকলে তাও হতো না।

আবার জোকস

## প্রশ্ন : চীনে বেড়ালদের মেরে ফেলা হচ্ছে কেন ?
উত্তর : কারণ তারা মাও না বলে ম্যাও বলছে ।
## কলিকাতার কবিভাবাপন্ন, কাব্যানুরাগী কানাই কর্মকারের কাজলাঞ্জন কনিষ্ঠা কন্যা কামিনী কর্মকার,
কপাল কুঞ্চিত করিয়া, কঙ্কন কচলাইয়া, কাকা কেদার কর্মকারকে কানে কানে কোমল কন্ঠে কহিলো,
কাকা কুঞ্জে কৃষ্ণ-কালো কোকিল কাকুতি করিতে করিতে কুহু কুহু করিলেও কলিকাতার কতিপয় কালো কাক,
কোকাইতে-কোকাইতে কোন কারণে কুলক্ষনে কা-কা করে?
কোন কালের কাকেরা কা-কা করিয়া কাকে কাকা কহিতেছে?
কুহেলী কাকেদের কাকা কে?
কটুভাষী, কৃপণ কেদার কাকা কটাক্ষে কটমট করিয়া কহিলেন- কন্যা, কপাল কুঞ্চিত করিতেছো কেনো?
কোকিল কুহু কুহু করিলে, কাকও কা-কা করিবে,
কেনোনা কা-কা করাই কাকের কাজ, কাজেই কাক কা-কা করে।
ক্লিষ্ট কাকের কপালে কা-কা করাই কঠিন কর্তব্য। কাকেদের কাকা কোনো কালেই কেহনা।
কলেজের এক ছেলে এক মেয়েকে টিজ করার
উদ্দেশ্যে বলছে-
ছেলেঃ যাইবা নাকি কাজী অফিস?
মেয়েঃ চল!
ছেলেঃ কই যামু?
মেয়েঃ প্রিন্সিপালের কাছে!
ছেলেঃ ওমাহ্ ! আপু আপনের লগে কি একটু মশকরাও
করন যাইব না!!!
মেয়েঃ আরে গাধা, ছুটি নিতে....

## একজন পুরুষ আর একজন মহিলার মধ্যে পার্থক্য কি?
পুরুষ এক কান দিয়ে শুনে অন্য কান দিয়ে তা বের করে দেয়। একজন মহিলা দুই কান দিয়ে শুনে আর মুখ দিয়ে তা বের করে দেয়।


## টিনেজ বালক বালিকার মধ্যে পার্থক্য কি?
বালিকা ঠোটে লিপস্টিক লাগায়। বালক সেই লিপস্টিক ঠোট দিয়ে মুছে দেয়।


## কুমারী আর মহামারীরি মধ্যে পার্থক্য কি?
মহামারী জীবন নাশ করে আর কুমারী পুরুষের হৃদয় নাশ করে।


## সবচেয়ে নীচ প্রকৃতির লোক কাকে বলা হয়?
সবচেয়ে নীচ প্রকৃতির লোক তাকেই বলা হয় যে তার স্ত্রীর প্রেগন্যান্ট হওয়ার আগ পর্যন্ত স্ত্রীকে জানায়নি যে সে ভ্যসেকটমি করিয়েছে।


## ব্যাচেলর আর ননব্যাচেলর এর মধ্যে পার্থক্য কি?
ব্যাচেলররা রাতে বাথরুম যেতে হলে খাটের দুই দিক থেকেই নামতে পারে, ননব্যাচেলররা পারে শুধু এক দিক থেকে।


## সুন্দরী রোগী: ডাক্তার আমি শুনেছি আপনি নাকি একজন লেডী কিলার।
ডাক্তার: ভুল শুনেছেন। আমার চিকিৎসায় নারী পুরুষ উভয়ের মৃত্যু ঘটে।


## বিয়ের রাতে ডাক্তার বরের হাতে সবাই নতুন স্ত্রীর হাত তুলে দিল।
ডাক্তার হাতের স্পর্শ পেয়ে অভ্যাসবশত পালস গুণতে শুরু করে দিলেন। তারপর বলে বসলেন এবার জিভটা বের করুন দেখি।


## আগে দম্পতিরা ডাক্তারের কাছে জানতে চাইতেন তারা আর ছেলে মেয়ে নিতে পারবেন কিনা।
এখন জানতে হয় বাড়ীওয়ালার কাছে।


## স্ত্রীরকবরের এপিটাফে স্বামী বেচারে লিখেছে-
এখানে আমার স্ত্রী বিশ্রাম করছে। একই সাথে বর্তমানে আমারও বিশ্রাম চলছে।


## রোগী: মাত্র পাঁচ মিনিটে একটা দাঁত তোলার জন্য আপনাকে ৫০০ টাকা দিতে হবে!
ডেন্টিস: চিন্তা করবেন না। আমি ধীরে ধীরে সময় নিয়ে টেনে আপনার দাঁত তুলব।


## পুলিশ নাইট ক্লাবে হানা দিয়ে তিন মহিলার সাথে হোটেলের ম্যানেজারকেও গ্রেপ্তার করে আদালতে চালান করে দিল। বিচার শুরু হলে জর্জ মেয়েদের প্রফেশন লাইফ সম্পর্কে প্রশ্ন করে রায় দিচ্ছেন-


প্রথম মেয়ে: স্যার, আমি একজন মডেল।
জর্জ তাকে তিন মাসের জেল দিলেন।
দ্বিতীয়মেয়ে: স্যার, আমি একজন অভিনেত্রী।
জর্জ তাকেও তিন মাসের দন্ড দিলেন।
তৃতীয় মেয়ে: স্যার, আমি কলগার্ল।
জর্জ তাকে বেকসুর খালাস দিলেন।
এবার জর্জ ম্যানেজারের দিকে তাকিয়ে- তা তোমার পেশা কি?
ম্যানেজারের উত্তর: স্যার আমিও কলগার্ল।


## ১ম বন্ধু: কিরে তোর মুখে ব্যান্ডেজ বাধা কেন? তোর ডান চোখটাতো অল্পের জন্য বেঁচে গেছে। কে তোর এই দশা করল?
২য় বন্ধু: আর বলিস না সকাল বেলায় অফিসে বেরোবার আগে প্যান্টের সামনের একাট বোতাম ছিড়ে গেল। আমি ব্যাচেলর মানুষ। তাই পাশের অ্যাপার্টমেন্টের মিসেস ললার সাহায্য চাইলাম।


১ম বন্ধু: বুঝতে পারছি। প্যান্টের ঐ জায়গায় বোতাম লাগাতে বলায় ভদ্রমহিলা নিশ্চয়ই ভাবলেন তুই কোন অসভ্য ইঙ্গিত করছিস। তারপর তোকে জুতা পেটা করলেন।
২য় বন্ধু: না না, তা নয়। মিসেস লরা একজন সমাজ সেবিকা। তিনি আমার সমস্যা বুঝতে পারলেন। দ্রুত সুঁই-সুতা নিয়ে আমার প্যান্টের বোতাম লাগিয়ে দিলেন।


১ম বন্ধু: তাহলে সমস্যাটা কি?
২য় বন্ধু: বোতামটা লাগানো শেষ করে মিসেস লরা যখন মাথা নিচু করে দাঁত দিয়ে সুতোটা কেটে দিচ্ছিলেন তখনই‌ উনার হাজব্যান্ড এসে উপস্থিত। তারপরতো বুঝতেই পারছিস।


## সি. আই. এ অফিসে নতুন এজেন্ট দরকার। প্রার্থী দুইজন পুরুষ, একজন মহিলা।
এদের নার্ভ কেমন শক্ত তা পরীক্ষা করতে কর্তৃপক্ষ তাদের প্রত্যেককে একটি করে পিস্তল দিল। এদের কাজ হবে পাশের রুমে এদের একজন প্রিয় মানুষ আছে। তাকে গুলি করতে হবে। তবে এদের জানানো হয়নি পিস্তলে আসলে কোন গুলি নেই।


প্রথম প্রাথী রুমে প্রবেশ করে দেখল একটি চেয়ারে হাত মুখ বাধা অবস্থায় তার স্ত্রী। প্রিয় জনকে দেখে তার চোখ দিয়ে পানি পড়তে শুরু করে। গুলি করার বদলে ছুটে গিয়ে সে তার স্ত্রীকে মুক্ত করল । ফলে এই পরীক্ষায় সে ফেল মারল।


দ্বিতীয় প্রার্থীর বেলায়ও একই ব্যাপার ঘটল।


তৃতীয় মহিলা প্রার্থী ভেতরে প্রবেশ করে তার স্বামীকে হাত বাধা অবস্থায় পেল। অনেকক্ষণ পর সেই মেয়ে হাপাতে হাপাতে বেরিয়ে আসল। রেগে মেগে বলতে লাগল আপনারা কি পিস্তল দিয়েছেন গুলিই বের হয় না। শেষ পর্যন্ত পিস্তলের বাট দিয়ে পিটিয়ে আমার স্বামীকে মারতে হয়েছে।


## দ্বিতীয বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈনিক সংকট দেখা দিলে কতৃপক্ষ নিয়ম করে দেয় প্রতি পরিবার থেকে একজন তরুণকে যুদ্ধে অংশ নিতে হবে।


জর্জ কোন ভাবেই যুদ্ধে যাবে না। মেডিকেল ফিটনেস পরীক্ষার জন্য যখন তার ডাক পড়ল তখন সে তার গার্লফ্রেন্ড এর ইউরিন স্যাম্পল নিজের ইউরিন স্যাম্পল বলে আর্মি হাসপাতালে জমা দিয়ে দিল। তার বান্ধবীর ছিল ডায়বেটিস । ডায়বেটিস ধরা পড়লে সে আনফিট ঘোষিত হবে এবং তাকে যুদ্ধে যেতে হবে না।


পরদিনই ঐ তরুণ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে চিঠি পেল।
কংগ্রেচুলেশ! আপনি অবিলম্বে আমাদের গাইনি বিভাগে যোগাযোগ করুন। কারণ আপনি মা হতে যাচ্ছেন।


## একজন ইংরেজ নাইট ধর্মযুদ্ধে যাচ্ছিল।
সে তার স্ত্রীর সতীত্ব রক্ষার্থে একটা সতীত্ব রক্ষাকারী বেল্টের দ্বারা তাকে আবদ্ধ করে তার সবচাইতে বিশ্বস্থ বন্ধুকে তার চাবিটা বিশ্বাস করে দিয়ে গেল।
সে তিন চার মাইল যাবার আগেই পিছনে ফিরে দেখল তার বন্ধু ঘোড়া ছুটিয়ে চিৎকার করতে করতে আসছে- থামো বন্ধু, তুমি আমাকে ভুল চাবি দিয়ে গেছ।


## এক ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধ এক তরুণীকে বিয়ে করতে চাচ্ছেন।
ডাক্তারের কাছে গেলেন ফিটনেস সার্টিফিকেট আনতে। ডাক্তার সব পরীক্ষা নিরীক্ষা করে -আনফিট ফর সেক্স সার্টিফিকেট ধরিয়ে দিলেন।
বৃদ্ধ রেগে মেগে ডাক্তারকে বলতে লাগলেন- আপনি কি মনে করে আমাকে এই সার্টিফিকেট দিলেন। আপনি কি জানেন আমার আঙ্গুল বিশেষ করে মধ্যমায় এখনো জোর আছে। আর আমার জিহ্বা এখনও সচল আছে।


## পোস্ট অফিসের লোকের প্রাপকের ঠিকানা ছাড়া একটি চিঠি পেল। চিঠি খোলার পর দেখা গেল এক লোক ঈশ্বরের কাছে ১০০০ টাকা চেয়ে চিঠি লিখেছে। পোস্ট অফিসের লোকদের মনে দয়া হল। তারা নিজেদের মধ্যে চাঁদা উঠিয়ে ঐ লোকের ঠিকানায় ১০০ টাকা পাঠিয়ে দিল।
এর কয়েক দিন পর ঠিকানা বিহীন আবার একটি চিঠি পাওয়া গেল। প্রাপক পূর্বের সেই লোক। খোলার পর দেখা গেল সেই লোক ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে-
আপনার পাঠানো টাকা আমি পেয়েছি। তবে এর পর থেকে টাকা পাঠালে দয়া করে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠাবেন। আমাদের দেশের পোস্ট অফিসের অবস্থাতো আপনি জানেন। আমার ধারণা আপনার পূর্বের পাঠানো ১০০০ টাকা থেকে ৯০০ টাকা পোস্ট অফিসের লোকেরা মেরে দিয়েছে। আমি শুধু ১০০ টাকা পেয়েছি।


## জেলার ফাসির আসামির শেষ ইচ্ছা জানতে চাইলেন।
স্যার, আমি মরার আগে বাইবেল পড়ে মরতে চাই।
ঠিক আছে তোমার ইচ্ছা পূরণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। বাইবেল আনা হলে আসামী এক লাইন পড়ে চুপ মেরে যায়।
কি হল তুমি বাইবেল পড়ে শেষ কর।
স্যার, আমি প্রতিদিন এক লাইন এর বেশী পড়তে পারব না। আপনি আমায় কথা দিয়েছেণ বাইবল শেষ না হলে ফাসির আদেশ দিবেন না।
আসামীর ফাসির আদেশ স্থগিত হয়ে যায় বহু বছরের জন্য।


## এক সফটওয়্যার ডেভেলপার সব কাজের জন্য কম্পিউটারের সরণাপন্ন হয়। তার ছিল দুইটি ঘড়ি। একটি এক মিনিট ফাস্ট চলে, অপরটি সব সময় বন্ধ থাকে। কোন ঘড়িটা তার জন্য ভাল হবে এটা জানতে সে কম্পিউটারের পরামর্শ চাইল।
কম্পিউটার তাকে পরামর্শ দিল- যে ঘড়িটা আধা মিনিট ফাস্ট চলে সেটা ১৪৪০ দিনে একবার সঠিক সময় দেবে। আর যে ঘড়িটা সব সময় বন্ধ থাকে সেটা ২৪ ঘন্টায় অন্তত দুইবার সঠিক সময় দেবে। অতএব যে ঘড়িটা সব সময় বন্ধ থাকে সেটা ব্যবহার করাই তোমার জন্য ভাল হবে।


## জর্জ বুশ এসেছেন বাংলাদেশ সফরে। আমেরিকানরা কি কি যুগান্তকারী আবিস্কার করেছে তার ফিরিস্তি বর্ণনা করছেন- আমরা এই সভ্যতাকে অনেক কিছু দিয়েছি। তবে যে যাই বলুক আমি মনে করি এই শতাব্দীর সব চেয়ে বড় আবিস্কার হচ্ছে ফ্লাক্স। সবাই মুখ চাওয়া চাওয়ি করতে লাগলেন।
বুশ তখন বিজয়ীর ভঙিতে বলতে লাগলেন- আপনারা নিশ্চয়ই ভাবছেন এত কিছু থাকতে আমি সামান্য ফ্লাক্সের কথা কেন ভাবছি। ব্যাখা করলেই আপনারা তা বুঝতে পারবেন। শীতকালে ফ্লাক্সে গরম পানি রাখেলে পানি গরম থাকে, আবার গরমের সময় ফ্রাক্সে ঠান্ডা পানি রাখেলে পানি ঠান্ডা থাকে। আমি বুঝতে পারি না ব্যাটা বুঝে কিভাবে কখন শীতকাল আর কখন গ্রীষ্মকাল চলছে।


## ঈশ্বর তিন দেশের প্রেসিডেন্টের কাছে জানতে চাইলেন কার কি ইচ্ছা।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট: স্যার, আমার দেশ কবে এই অর্থনৈতিক বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে পারবে। ঈশ্বর বললেন-আরও ১০ বছর লাগবে। ওবামা চোখ মুছতে মুছতে বলতে লাগলেন হায় আমি ক্ষমতায় থাকতে তা আর দেখে যেতে পারব না।
চীনের প্রেসিডেন্ড: স্যার, আমার দেশ কবে অর্থনীতিতে স্বয়ং সমপূর্ণ দেশে পরিণত হবে। ঈশ্বর বললেন- আরও ২০ বছর লাগবে। চীনের প্রেসিডেন্ড চোখ মুছতে মুছতে বলতে লাগলেন হায় আমি বেচে থাকতে তা বুঝি আর দেখে যেতে পারবনা।
বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট: স্যার আমাদের দেশের সব সমস্যা কবে শেষ হবে।
এবার ঈশ্বর হাউ মাউ করে কাঁদতে শুরু করে দিলেন-হায়রে তোদের সমস্যা যে কবে শেষ হবে তা বুঝি আমি আর দেখে যেতে পারলাম না।


##  এক মেয়ে গাইনী ডাক্তারের কাছে এসেছে চেকআপ করাতে।
ডাক্তার: বাড়ী গিয়ে আপনার স্বামীকে বলুন বাচ্চা আসছে।
মেয়ে: আমার কোন স্বামী নেই।
ডাক্তার: তাহলে আপনার বয়ফ্রেন্ডকে বলুন।
মেয়ে: আমার কোন বয়ফ্রেন্ড নেই।
ডাক্তার: ঠিক আছে। তাহলে আপনার মাকে গিয়ে বলুন-দ্বিতীয় যীশুর আবির্ভাব ঘটতে যাচ্ছে।



21 January 2012

অন্যকিছু চেয়েছিলাম...


আমি হয়তো অন্যকিছু চেয়েছিলাছিলাম, প্রভু, গোলাপের কাছে
ছায়াময় বারান্দায়, কম্পমান শীতের রাতে, নিস্তব্ধ দুপুরে...
আমি হয়তো অন্যকিছু চেয়েছিলাম
পাখির কূজন, পাখিটি নয়, কা্ঙাল পেলব ছোঁয়া নয়
লাল শাড়ি নয়, শাড়ির ভেতরের নরোম দেহটি কি চেয়েছিলাম?

কাঁপতে থাকা শীতের রাতে উমের লেপ কিংবা নরোম কাঁথা
না না প্রভু প্রেম তবুতো চাইনি কভু, লক্ষ বছর
লক্ষ বছর প্রেমের ভেতর মরেই ছিলাম ...

19 January 2012

Do you Know










































Special thanks to:
Anonymous
&
Source:
http://www.somewhereinblog.net/blog/manik20002003/29524785

রাত্রির অসংলগ্ন মুহূর্তে

http://www.somewhereinblog.net/blog/ChintitoImran/29524824


রাত্রির অসংলগ্ন মুহূর্তে
নাজমুল হুদা
নীলাঞ্জন রাত্রির এই স্বপ্নমুহূর্তে কণ্ঠলগ্ন করবো
তোমাকে, হে স্মৃতির দিন, তোমাকে পড়বো সারারাত
বুকের ভেতর তানপুরা বাজছে, কানে সেতার, চোখে নাচন
তারার উঠোনে উঠোনে...। আজ তবু রাত্রির শিশিরে যাবো না
আজ তবু মেপে দেখবো না দুঃখনদীর গভীরতা
হয়তো মিসিসিপি, কিংবা আটলান্টিকের ঢেউ মগজে
কাঁপিয়ে দিচ্ছে নিউরণ। কিংবা তোমার মুখ ...

তোমার আমার মাঝখানে আজ মহাকাশ।

__________________________________


ঠিক যেনো বুঝিনি, বিকেলটি ছিলো কি বিকেল
সন্ধ্যাতারার লিপি, নিপাট স্বপ্ন রিনিঝিনি?
রংধনুর মানে আমি কেনো বুঝিনি
দুটি তারার মানে, সংখ্যাহীন রাতের মানে
আমার কি সত্যি ছিলো না ঘুমকাতুরে চোখ
তাতে শুধু বুনেই গেছি স্বপ্ন...

_________________________________

যদি ঘুমিয়ে যাই, অবধারিতভাবেই যাবো,
চোখের কোটর থেকে খুলে রেখো না স্বপ্ন
অপরূপ তারার বুননে তোমাকে বলা কথাগুলি
ছড়িয়ে দেবো আকাশে আকাশে, সারারাত,
আর তোমার এলোকেশে বুনে দেবো তারার ফুল
তুমি খুলে রেখো না কখনো খেয়ালে...

আমার দুঃখগুলি যত্নে বড়ো হচ্ছে দিনকে দিন
তার ছোঁয়ায় দিন সোনালি, হবে রঙিন।
শুধু আমি হারিয়ে গেলাম সাদাকালো জামা পরে...

__________________________________

গহীন অন্ধকারে গোপনে ফুটে ওঠা কিছু নক্ষত্র
দেখতে পেতে আমার চোখে তাকালে বারেক
নিঃশব্দ স্বপ্ন নিরর্থক
তোমার কাছে কতোবার চেয়েছি যুতসই একটি অর্থ
তুমি দিলে না, তুমি দিলে না, দিলে না...

___________________________________

১৯ জানুয়ারি ২০১২.


18 January 2012

লুটপাট: জেমস

চলতি পথে- জাদুকর ভালবাসা....
প্রেমিক ডাকাতের মতো; তোমাকে ছিনিয়ে নেবে..
মৌসুমি বাতাসে উড়ে যাবে ভালবাসা।
হৃদয়ের চোরাপথে তুমি হারিয়ে যাবে
তুমি লুটপাট হয়ে যাবে; তুমি চৌচির হয়ে যাবে।


চোখের ইশারায় ছুঁড়ে দেব সুতীক্ষ্ণ চুম্বন,
তমি দিশেহারা হয়ে যাবে- তুমি পথহারা হয়ে যাবে.....
অনন্ত আকাশে উড়ে যাবে ভালবাসা।
অন্তরে মাঠে ঘাটে তুমি সব বিকিয়ে দেবে.....
এই চোখে তাকিও না-লুটপাট হয়ে যাবে;
তুমি- এই চোখে তাকিও না-লুটপাট হয়ে যাবে;


তর্জনী উঁচিয়ে জ্বেলে দেব সবুজ আগুন,
তুমি নজরবন্দী হয়ে যাবে, তমি ঘুমহারা হয়ে যাবে...
নিশাচর স্বপ্নে আততায়ী ভালবাসা-
ভবঘুরে এই বুক তোমাকে কাছে টেনে নেবে!!!
এই চোখে তাকিও না-লুটপাট হয়ে যাবে;
এই চোখে তাকিও না-চৌচির হয়ে যাবে।


এই চোখে তাকিও না-লুটপাট হয়ে যাবে;
তুমি চৌচির হয়ে যাবে.... তুমি লুটপাট হয়ে যাবে....

জীবন মানে যদি


সুফলা সুখের দেশে বুনেছিলাম স্বপ্নের বীজ
জীবনের বাগান জুড়ে দেখলাম হাহাকার আর ক্ষোভ
দুঃখে ভরে আছে শ্রমের বিশাল বাগান...

আহা! জীবনভর কার জীবন যাপন করে গেলাম

মজার গণিত

১ x ৮ + ১ = ৯
১২ x ৮ + ২ = ৯৮
১২৩ x ৮ + ৩ = ৯৮৭
১২৩৪ x ৮ + ৪ = ৯৮৭৬
১২৩৪৫ x ৮ + ৫ = ৯৮৭৬৫
১২৩৪৫৬ x ৮ + ৬ = ৯৮৭৬৫৪
১২৩৪৫৬৭ x ৮ + ৭ = ৯৮৭৬৫৪৩
১২৩৪৫৬৭৮ x ৮ + ৮ = ৯৮৭৬৫৪৩২
১২৩৪৫৬৭৮৯ x ৮ + ৯ = ৯৮৭৬৫৪৩২১

১ x ৯ + ২ = ১১
১২ x ৯ + ৩ = ১১১
১২৩ x ৯ + ৪ = ১১১১
১২৩৪ x ৯ + ৫ = ১১১১১
১২৩৪৫ x ৯ + ৬ = ১১১১১১
১২৩৪৫৬ x ৯ + ৭ = ১১১১১১১
১২৩৪৫৬৭ x ৯ + ৮ = ১১১১১১১১
১২৩৪৫৬৭৮ x ৯ + ৯ = ১১১১১১১১১
১২৩৪৫৬৭৮৯ x ৯ +১০= ১১১১১১১১১১

৯ x ৯ + ৭ = ৮৮
৯৮ x ৯ + ৬ = ৮৮৮
৯৮৭ x ৯ + ৫ = ৮৮৮৮
৯৮৭৬ x ৯ + ৪ = ৮৮৮৮৮
৯৮৭৬৫ x ৯ + ৩ = ৮৮৮৮৮৮
৯৮৭৬৫৪ x ৯ + ২ = ৮৮৮৮৮৮৮
৯৮৭৬৫৪৩ x ৯ + ১ = ৮৮৮৮৮৮৮৮
৯৮৭৬৫৪৩২ x ৯ + ০ = ৮৮৮৮৮৮৮৮৮

বালিয়া মসজিদ জ্বীনের মসজিদ  স্থানীয়ভাবে এবং লোকমুখে জ্বীনের মসজিদ নামে পরিচিত এ মসজিদটির প্রকৃত নাম ‘বালিয়া মসজিদ’। জমিদার মেহের বকস চৌধুরী ...