22 September 2011

Adult Jokes ++

১।

দাদুভাই গেছে একটা ভায়েগ্রা কিনতে। দোকানদার বলল, “ দাদু একটা কেন আরও নেন”
দাদুভাই, “ আমার এতটুকু খাড়া করতে হবে ,যাতে পেশাব করতে গেলে স্যান্ডেলে না পড়ে"

---------

২।

মল্লিকা সেরাওয়াতের মৃত্যুর পর কবরে কি লেখা হবে ??
উত্তর-হায় কপাল !! প্রথমবার একা শুয়ে পড়অতে হলো

----------

৩।
এক স্তন আরেক স্তনকে বলে, “ লড়াই হয় নীচে ,আর পাকড়াও হই আমরা”

-----------

৪।
প্রবাসে এক মেয়ে প্রেম করে বিয়ে করেছে এয়া পা ওয়ালা মানুশকে। কিছুদিন পর মাকে জানালো sms করে, “My husband only has ONE FOOT”
মা রিপ্লাই দিলো, “ তুমি ভাগ্যবতি!! তোমার আব্বার মাত্র ৫ ইঞ্চি”

-------------

৫।
পতিতা ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, “ আমার গর্ত অনেক বড়,অপারেশন করে ছোট করতে হবে” ডাক্তার পরীক্ষা করতে গিয়ে গড...........গড...........গড বলতে লাগলো।পতিতা ভয় পেয়ে বলল( না জানি তার কি হয়েছে), “ তুমি বার বার গড বলছো কেন” আআআ
ডাক্তার বলল, “ আমি একবারই বলেছি, বাকি গুলো প্রতিধ্বনি” :ওয়াক

------------

৬.
স্বামী(বাসর রাতে)- তুমি কি কখনো সেক্স মুভি দেখেছো ?
স্ত্রী - একবার দেখেছি
স্বামী - এখন আমরা তাই করব,যা ঐ মুভিতে হয়েছে।
স্ত্রী(চিন্তা করে)- তাইলে বাকী দুজন কই থেকে আনবে আআআ

------------

৭.
দুই বান্ধবীর কথোপকথন
১ম জন- এক ছেলেকে আমি আজ বোকা বানাইছি
২য় জন- কেমনে ?
১ম জন-ওর কাছ থেকে ৫০০ টাকা নিয়ে সেন্ডেলের ফাকে লুকিয়ে রেখেছিলাম,আর গাধা আমার ব্রার মধ্যে আধা ঘন্টায়ও খুজে পায় নাই ক্লুজাপ ইস্মাইল ক্লুজাপ ইস্মাইল

-----------

৮.
এক বাচ্চা ছেলে এক কলগার্লকে প্রশ্ন করলো, “আপনার এত টাকা,গাড়ী আছে,আপনি কি ব্যাবসা করেন?”
কলগার্ল কিছুক্ষন ভেবে বলল, আমার HOLE SALE এর ব্যাবসা আছে”

------------

৯.
বাসর রাতে স্বামী বউয়ের চোখে বারবার চুমু দিচ্ছে
বউ বলল, “ বারবার চোখে চুমু দিচ্ছ কেন?”
স্বাম , “ তোমার চোখ হলো আমার কাছে ভালোবাসার বই,শুধু পাঠ করতে মন চায়”
বউ , “ নিচে লাইব্রেরীতে আগুন জ্বলছে,আর তুমি বই নিয়ে ব্যাস্ত” (গররররর) (গররররর)

--------------
১০.
এক লোক ডিভোর্স এক মহিলাকে বিয়ে করেছে।
বিয়ের পরদিন তার বন্ধু তাকে জিগাইলো-সেকেন্ড হ্যান্ড বউ কেমন।
উত্তর- খারাপ না,প্রথম ৩ ইঞ্চির পড় ব্র্যান্ড নিউ। ভালুবাসা ভালুবাসা

-------------

১১.
“বাবা,আমি কিভাবে জন্মেছি?”ছেলের প্রশ্ন,
বাবা, “ তোমার আম্মা আর আমি ইয়াহুতে পরিচিত হয়েছি।আমরা ই-মেইলের মাধ্যমে ডাটা ট্রান্সফার করি।এরপর সাইবার ক্যাফেতে দেখা করি।তোমার আম্মা ওখানে আমার হার্ড ডিস্ক স্লটে ঢুকাতে বলে,যে মুহুর্তে আমি আপলোড করবো ঠিক তখনই মনে পড়লো আমাদের কারো ফায়ার ওয়াল ইন্সটল করা নাই,ততক্ষনে ডিলিট চাপার সময়ও শেষ। ৯ মাস পর একটা পপ আপ আসে,ওটা তুমি”


-------------

১২.
গড়পরতা ৬-৭ ইঞ্চি লম্বা যা পেন্টের ভিতর থাকে এবং মেয়েরা খুব পছন্দ করে।
জিনিষটা কি? বলেন দেখি-
?
?
?
চিন্তাটা সবসময় খারাপ দিকে থাকে কেন ?? আরে মিয়া উত্তর- ১০০০ টাকার নোট।

------------

১৩.
মেয়েঃ উফ ! খুব টাইট!!
ছেলেঃ চিন্তা করো না,আমি ধীরে ধীরে দিচ্ছি।
মেয়েঃ আর না,বের করো।
ছেলেঃ পারছি না বের করতে,আটকিয়ে গেছে !!
মেয়েঃ ব্যাথা পাচ্ছি!!
ছেলেঃ কেটে বের করছি।
মেয়েঃ এখন কি হবে ????

ছেলেঃ কি আর হবে, আরেকটি হীরের আংটি কিনে দিবো।

---------------

১৪.
রক্ত পরীক্ষার পর নার্স আবুলের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষে দিচ্ছে (রক্ত বন্ধের জন্য)।
তা দেখে আবুলের খুশীতে লম্ফ দেয়া শুরু।
নার্সঃ কি হইছে,এত খুশী কেন?
আবুলঃ পরেরটা ইউরিন টেস্ট !! তাই !!

---------------

১৫.
২ পুরুষের পতিতালয় থেকে ফিরে এসে আলাপচারিত-
১ম জনঃ আমার বউই ভালো।
২য় জনঃ ঠিক বলেছো,তোমার বউ আরো ভালো।

----------------

১৬.
বিছানায় এক রাউন্ড প্রেম পর্বের পর সদ্য কুমারিত্ব বিসর্জনকারিনী প্রেমিকা চিন্তা করছে, “ ঢুকলো ৭ ইঞ্চি,বেরুলো ৩ ইঞ্চি,বাকী ৪ ইঞ্চি কি ভিতরেই থেকে গেল???” 
------------------

১৭.
বাসর রাতে বউয়ের সাথে সহবাসের সময় বউ ব্যাথায় চিৎকার করে ওঠলো।স্বামী বেচারা বলল, “ ১০ পর্যন্ত গুনতে থাকো,ব্যাথা না কমলে বাদ দিব”
স্ত্রী, “ ১,২,.......৩,৪,৫......৬,৭,৮,........৯,,৯,৮,৭,৬,৫,৪,৩,২,১.......২,৩,৪.....”

----------------

১৮.
বউ, “ বইয়ে পড়েছি একটী পুরুষ কুকুর সারা বছর কমপক্ষে ৩০০ বার সেক্স করে,আর তুমি ১০০ বারও করো না” (গররররর)
স্বামী, “ একই কুকুর একই মেয়ে কুকুরের সাথে ৩০০ বার করে এইডা কোন বইয়ে লেখা আছে” (গররররর) মুহাহা

--------------

১৯.
কলগার্লের সাথে সেক্স করার পর-
ছেলে, “সেক্স করলে দুজনেই মজা পায়, তাহলে ছেলেই কেন টাকা দিবে”
কলগার্ল, “ গাধা,তুমি জানো না- আউট গোয়িঙ্গের উপরই বিল হয়,ইনকামিং ফ্রী’

২0.
একটি ছেলে অনার্স পাশ করে দীর্ঘদিন বেকার বসে আছে। একদিন সে চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষকে বলল, তাকে একটা চাকরি দেওয়ার জন্য। কর্তৃপক্ষ শেষ পর্যন্ত রাজি হলো। চাকরিটা আর কিছুই নয়- চিড়িয়াখানার একটা মস্ত বাঘ মরে গেছে। তার চামড়াটা গায়ে পড়ে খাঁচার মধ্যে ঘোরাঘুরি করতে হবে।
যাতে মনে হয় খাচাঁয় একটা জ্যান্ত বাঘ রয়েছে।মাইনে মাসে হাজার টাকা।
ছেলেটি রাজি হয়ে কাজে যোগ দিল।
ছেলেটির খাচাঁর সাথেই ছিল সিংহের খাচাঁ। দুই খাচাঁর মাঝামাঝি ছিল একটা দরজা। ছেলিটি সবসময় ভয়ে সেই দরজাটা বন্ধ করে রাখত।একদিন লাফঝাপ করতে করতে সেই দরজাটার উপরে পড়তেই ক্যাচঁক্যাচঁ করে দরজাটা খুলে গেল। সামনেই পশুরাজ সিংহ- ছেলেটি আতংকে কাঠ হয়ে হাত জোড় করে চোখ দুটি বন্ধ করে ফেলল। কিন্তু কয়েক মিনিট কেটে যাওয়ার পরেও যখন পশুরাজ তাকে আক্রমন করলো না, তখন সে ভয়ে ভয়ে চোখ মেলে সে দেখতে পেল-সিংহও চোখ বন্ধ করে হাত জোড় করে বসে আছে।

২১.
এক ধর্মযাজক বারে ঢুকেই প্রথমেই যাকে সামনে পেল তাকেই বলল,-তুমি কি স্বর্গে যেতে চাও?
'হ্যাঁ, ফাদার চাই!', জবাব এল।
'তবে এক্ষুনি এই অভিশপ্ত স্থান থেকে চলে যাও!'-ফাদার আদেশ দিলেন। লোকটি ছুটে বাইরে চলে গেল।
পরের জনকেও বললেন-'তুমি কি স্বর্গে যেতে চাও?'
'হ্যাঁ, ফাদার চাই!'-এবারো জবাব একই এল।
'তবে এক্ষুনি এই পাপের আস্তানা থেকে চলে যাও।'-ফাদার বজ্রকন্ঠে আদেশ করলেন।এই লোকটিও ছুটে বাইরে চলে গেল।
এবার তিনি ফিরলেন আরেকজনের দিকে। সে পাড়ঁ মাতাল।
'তুমি কি স্বর্গে যেতে চাও?'
'না ফাদার!'- সে বলল।
ফাদার অবাক হলেও হাল নাছেড়ে বললেন-'তবে কি মৃত্যুর পর তুমি নরকের আগুনে পুড়তে চাও অনন্তকাল ধরে?'
এবার যেন মাতেলের হুশঁ হল- 'ও মুত্যুর পর? আমি ভেবেছি আপনি বোধহয় এখনই একদল নিয়ে রওনা হয়েছেন!'

২২.
এক মৌলভি সাহেব সাধ্যমতো ধর্মকর্ম করতেন আর সময় পেলেই করতেন ওয়াজ।মৃত্যুর পরে তিনি বেহেশতে ছোটখাট একটা বালখানা পেলেন।আর অল্প কিছু দাস-দাসী। সেখানে সুখেই তার দিন কাটতে লাগল।
একদিন মর্নিং ওয়াক শেষ করার পথে তিনি পাশের বাড়ির মালিকের দেখা পেয়ে গেলেন। ।এর এ যে তার দুনিয়ার প্রতিবেশি বাস-ড্রাইবার। লোকটা মদ খেত, বউকে পেটাত, জুয়া খেলত। আর সেই কিনা কিনা বেহেশতে এয়সা বালাখানা হাকিয়ে বসেছে!
মৌলভি সাহেব একজন য়ফরেশতার দেখা পেয়ে রহস্যটা কি জানতে চাইলেন।
ফেরেশতা বলল, আপনার বালাখানা ছোট হওয়ার কারণ হল আপনার ওয়াজ অধিকাংশ শ্রোতা মনে রাখে নি। দুই একজন মাত্র আল্লাহর নাম নিয়েছে- তারাও আবার বেশির ভাগই বুড়ো মানুষ।অন্যরা আপনার ওয়াজ শেষ হওয়ার আগেই মাহফিলের মাঝখানে ঘুমিয়ে পড়েছে।
সব শুনে মৌলভি সাহেব বললেন, তা অই ড্রাইবার ব্যাটা কি করেছে তা জানতে পারি?
ফেরেশতা বলল, সে দুএক বোতল দেশি মদ টেনে বাস চালাত, তখন বাসের সকল যাত্রি তো বটেই, রাস্তার সব পথচারীও আল্লা! আল্লা! করতো। তারই পুরুস্কার অই বিশাল বালাখানা।

২৩.
শহরের রাস্তায় হঠাৎ এক অদ্ভুৎত জিনিস পাওয়া গেল। লোকজন কেউ বুঝতে পারলো না জিনিসটা আসলে কি?তারা জিনিসটা নিয়ে গেল তাদের এলাকার সাংসদের কাছে। কারণ তিনি এই এলাকার হর্তা কর্তা, মা বাপ।
-কি ব্যাপার, তোমরা কি চাও?
-স্যার, রাস্তার উপর একটা অদ্ভুত জিনিস পড়ে থাকতে দেখলাম। কিন্তু জিনিসটা কি আমরা তা বুঝতে পারছি না। তাই আপনার কাছে নিয়ে এলাম।
-কি জিনিষ দেখি?
-এই যে। তারা বস্তুটি তার সামনে তুলে ধরলো।
সাংসদ দীর্ঘক্ষন জিনিষটার দিকে তাকিয়ে থাকলেন। তারপর একটা মুচকি হাসি দিলেন। তারপর জিনিষটা আবার দেখলেন। এবার তিনি হাউমাউ করে কেদে উঠলেন। এবং তৃতীয়বারও তিনি জিনিষটা আবার দেখলেন তারপর তিনি হো হো হেসে উঠলেন। এলাকার রোকজন অবাক হয়ে গেল কার কর্মকান্ড দেখে। একজন সাহস করে বলেই ফেলল-
-স্যার, আপনি প্রথমবার দেখে মুচকি হাসলেন। দ্বিতীয়বার দেখলেন....তৃতীয়বার হো হো করে হেসে উঠলেন। বিষয়টা তো আমরা কিছুই বুঝলাম না।
সাংসদ বললেন, প্রথমবার মুচকি হাসলাম এই সামান্য একটা বিষয় নিয়ে তোমরা আমার কাছে এসেছো এই জন্য। আর কাদলাম, আমি যখন থাকবো না তখন তোমাদের কি হবে এটা ভেবে।
- আর তৃতীয়বার হাসলেন যে হো হো করে সেটা কিসের জন্য?
-কারণ জিনিষটা কি আমিও জানি না এটা ভেবে...

২৪.
এবার রিয়েল লাইফ জোকস। এবার বিখ্যাত লেখক মার্ক টোয়েন কে নিয়ে। যখনকার গল্প তখন মার্ক টোয়েন কে কেউ বেশি চিনতো না। তো মার্ক টোয়েন তখন তরুন। জীবনে প্রথম একটা প্রতিষ্ঠানে চাকরিতে ঢুকলেন। চাকরি চলছে। ছয় মাস হয়ে গেল। কিন্তু প্রতিষ্ঠানে প্রধান মার্ক টোয়েনের উপর খুবই বিরক্ত। কারণ মার্ক টোয়েন নাকি খুবই কুড়েঁ টাইপের। কাজে কর্মে কোন মনযোগ নেই, তার বিরুদ্ধে এন্তার অভিযোগ সহকর্মীদের। একদিন তিনি মার্ক টোয়েনতে ডেকে পাঠালেন।
-আমাকে ডেকেছেন?
-হ্যাঁ, আপনি তো ক্লিমেন্স?
(বলাই বাহুল্য মার্ক টোয়েন তার ছদ্মনাম। আসল নাম ক্লিমেন্স।)
-জ্বি আমিই ক্লিমেন্স।
- আপনাকে আম,ার প্রতিষ্ঠানে আর রাখতে চাই না। আপনি কাল থেকে আর আসবেন না। আপনার যা পাওনা আছে তা ক্যাশিয়ারের কাছ থেকে নিয়ে বিদায় হোন।
-আমার অপরাধটা জানতে পারি?
-পারেন।
-কি আমার অপরাধ?
-আপনি অসম্ভব আলসে। আপনার মত আলসেদের নিয়ে আমার প্রতিষ্ঠান চলবে না।
-আপনার প্রতিষ্ঠান এমনিতেও চলবে না।
-মানে?কেন?
-কারণ আমি যে আলসে এটা আমি যেদিন কাজে যোগ দিয়েছি সেদিন থেকেই জানি। আর আপনার বুঝতে লাগল ছয় মাস। কাজেই আপনার প্রতিষ্ঠান চলবে কিভাবে?

২৫.
গ্রামের এক স্কুল পরিদর্শন করতে গেলেন এক পরিদর্শক। ক্লাসে ঢুকে এক ছাত্রকে জিগগেস করলেন, বল তো, সোমনাথ মন্দির কে ভেঙেছে?
ছাত্র বলল, আমি ভাঙিনি, স্যার।
পরিদর্শক রেগে শিক্ষককে বললেন, আপনার ছাত্র এসব কি বলছে?
শিক্ষক নরম গলায় বললেন, স্যার, আমি জানি। ও মন্দির ভাঙার মত ছেলে নয়।
পরিদর্শক ক্লাস ছেড়ে হেড মাস্টারের রুমে গেলেন।
-আপনার ছাত্র এসব কি বলছে! সোমনাথ মন্দির নাকি তারা ভাঙেনি!
হেড মাস্টার বললেন, জ্বি স্যার আমি জানি, আমার ছাত্র শিক্ষকরা এমন কাজ করতে পারে না।
পরিদর্শক ফিরে গিয়ে অই মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রীকে বিস্তারিত জানিয়ে অই স্কুল বাতিল করার জন্য সুপারিশ করলেন। মন্ত্রী সব শুনে বললেন, সামান্য একটা মন্দির ভাঙ্গার জন্য কেন এত হইচই করছেন?টাকা নিয়ে যান। নতুন একটা বানিয়ে নেন।


২৬.
এক ছেলে এবং তার নতুন বান্ধবী এক সন্ধ্যায় শহর থেকে একটু দূরে গাড়ী নিয়ে বেড়াতে বেড় হলো। গাড়ী কিছু দূর যাওয়ার পর একটা নির্জন জায়গা দেখে মেয়েটি চিৎকার দিয়ে গাড়ী থামাতে বলল। ছেলেটি গাড়ী থামিয়ে মেয়েটির দিকে তাকাল। মেয়েটি বলল-"আসলে তোমাকে বলা হয়নি যে আমি একজন কল গার্ল এবং আমার রেট ২০০০ টাকা।" ছেলেটি অবাক না হয়ে তার দিকে তাকাল এবং তার প্রস্তাবে সম্মতি দিয়ে দুজন মিলন আনন্দে কিছুক্ষণ নগ্ন দেহে আদিম খেলায় মত্ত হলো। দৈহিক প্রশান্তির পর বান্ধবীর পেমেন্ট দিয়ে কিছুটা ক্লান্তি নিয়ে ছেলেটা একটা সিগারেট ধরিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে ধোঁয়া ছেড়ে কুন্ডলী পাকাতে লাগল। তার নির্লিপ্ততা দেখে বান্ধবী ছেলেটি কে বলল-"আমরা বসে আছি কেন? চলো ফিরে যাই।" ছেলেটি আকাশের দিকে তাকিয়ে বলল-"ও তোমাকে আগে বলা হয়নি আমি একজন টেক্সী ড্রাইভার, এখান থেকে শহরে ফেরার ভাড়া হচ্ছে ২৫০০টাকা।"
________________________________________

২৭.
এক ডেপো ছোকরা একজন কন্যার পিতার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন স্যার প্রেম জিনিসটা কেমন ?
কন্যার পিতাঃ প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃনা করি।
ছোকরাঃ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি।
________________________________________

২৮.
ডন ঘরে ঢুকতেই দেখলো তার স্ত্রী জিমির সাথে শুয়ে আছে | সে জিমিকে বললো, বাস্টার্ড সাহস থাকে তো আয় দুটো পিস্তল নিয়ে ডুয়েল লড়ি | যে জিতবে লিন্ডা তার হবে | বলে জিমিকে নিয়ে পাশের ঘরে চলে গেল | পাশের ঘরে ডুয়েল যাবার সময় জিমি বললো, ডন কেন মিছিমিছি আমাদের মাঝে একজন মরবো, তারচেয়ে বরং দুজনেই মরার ভান করে শুয়ে থাকি, লিন্ডা যাকে নিয়ে কাদঁবে, লিন্ডা তার হবে | বলে দুজনে মটকা মেরে শুয়ে পরল এবং দুটি গুলির আওয়াজ করল | ডনের স্ত্রী ঘরে ঢুকে দেখল দুজনেই মরে পড়ে আছে | সে তখন খাটের তলা থেকে তার আরেক প্রেমিক মাইকেলকে ডেকে বললো মাইকেল চলো এসো, এরা দুজনেই মরেছে, আর কোনো বাঁধা নেই |
________________________________________

২৯.
আমেরিকার এক প্রেমিক তার প্রেমিকাকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ করলো। সময় মত মধ্যরাত্রিতে সে মই বেয়ে প্রেমিকার জানালা পর্যন্ত উঠলো। জানালার কাঁচে টোকা দিল প্রেমিক।
মেয়েটি ভয়ে ভয়ে জানালা খুললো। ছেলেটি জিজ্ঞেস করল, "তুমি তৈরী?" মেয়েটি বলল, হুশশশ! আমার ভয় করছে, বাবা যদি আমাদের ধরে ফেলেন।
ছেলেটি নির্বিকার ভাবে বলল, তাতে কি? তিনিতো নিচে আমার মই ধরে দাঁড়িয়ে আছেন।
________________________________________

৩০.
প্রেমিকাঃ তুমি আমার জন্য তাজা ফুল না এনে প্লাস্টিকের ফুল কেন এনেছ???

প্রেমিকঃতাজা ফুল বেশি সময় তাজা থাকে না | তোমার জন্য নিচে অপেহ্মা করতে করতেই ওই ফুল শুকিয়ে যায় |
________________________________________

৩১.
এক লোকের গরু হারিয়ে গেছে- কোথাও সে খুজেঁ পাচ্ছেনা,
খুজঁতে খুজঁতে ক্লান্ত হয়ে পার্কের এক কোনায় এসে বিশ্রাম করছে।
পার্কের অপর এক কোণে বসে 'কপত কপতি আলাপ আলোচনায় বিভোর,

কপত কপতিকে বলছে - আমি তোমার চোখে চোখ রাখলে পুরো পৃথিবীটাকেই দেখি।

এমন সময় পাশে বসে থাকা গরু হারানো লোকটি উঠে এসে বলে - আমি আমার গরুটা খুঁজে পাচ্ছিনা, ভাই দয়া করে ওনার চোখে চোখ রেখে খুঁজে দেখে বলুন তো আমার গরুটা কোথায় আছে।
________________________________________

৩২.
নরক সত্যিই আছে
শোভা� বুঝলি সোমা,আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি অয়নকে বিয়ে করব না।

সোমা� সে-কি-রে,পাঁচ বছর ধরে প্রেম করলি,এখন বিয়ে করবি না কেন?

শোভা� জানিস,অয়ন একেবারে নাস্তিক।

সোমা� ও নাস্তিক তাতে তোর কি,তুই তো আর নাস্তিক নোস।

শোভা� ও নরক আছে বলে বিশ্বাস করে না।ভয়ানক ব্যাপার নয়?

সোমা� ঘাবড়াচ্ছিস কেন,বিয়েটা হতে দে।কয়েকদিনের মধ্যেই বাছাধন বুঝে যাবেযে,নরক সত্যিই আছে
________________________________________

৩৩.
১টি ছেলে ও ১টি মেয়ের মাঝে গভীর প্রেম ছিল। ছেলেটি একবার হাত কেটে রক্ত দিয়ে মেয়েটিকে চিঠি লিখেছিল। কিছুদিন পর তাদের ভালবাসা নষ্ট হল। তো যার কাছে যার দেনা পাওনা ছিল মিটিয়ে নিচ্ছিল।

সব শেষে ছেলেটি বললো আমার রক্ত ফেরত দে, মেয়েটি সাথে সাথে তার সালোয়ারের নিচ থেকে ১টা ন্যাপকিন বের করে ছেলেটির হাতে দিয়ে বললো নে শালা তোর রক্ত কিস্তিতে শোধ দেব!!!
________________________________________

৩৪.
এক নিভৃত কক্ষে প্রেমিক প্রেমিকা। প্রেমিকা তনুশ্রী স্টাইলে জামাকাপড় সব খুলে, বিহ্বল কন্ঠে,
: আমার যা কিছু আছে সব তোমার।
প্রেমিক দারুন অবাক হয়ে,
: তোমার কি মাথা খারাপ? এই সালোয়ার-কামিজ দিয়ে আমি কি করব? আমি পুরুষমানুষ না?
________________________________________

৩৫.
প্রেমিক প্রেমিকার কথোপকথন-
: বলো তো পৃথিবীর প্রথম প্রেমিক প্রেমিকা কে?
: আদম আর ইভ।
: গুড। এবার বলো তো ইভ আদমকে প্রথম কোন কথাটি বলেছিলো?
: এটা বেশ শক্ত।
: ভেরি গুড; এটাও পেরেছ।
________________________________________

৩৬.
প্রেম চলাকালীন সময়ে প্রেমিকা প্রেমিককে বলল, এত জোরে না সোনা , প্লিজ। আমার হার্ট দুর্বল।
প্রেমিক আশ্বস্ত করল, ভয় পেও না, এটা অতদূর যাবে না।
________________________________________

৩৭.
: এইবার ভ্যালেন্টাইনেও দেখলাম একা একা ঘুরে বেড়াচ্ছিস ? তোর একটা গার্লফ্রেন্ড ছিল যে সে কই?
: আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে।
: কেন কেন... তোদের তো কঠিন ভালোবাসা ছিল। সুখের ঘরে দুঃখের আগুন লাগাইল কে?
: আর বইলেন না , ও একদিন কাপড় পাল্টানোর সময় আমি দুর্ঘটনাবশত ওর ঘরে ঢুকে পড়ি।এরপরই আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়।
: কেন তুই সব দেইখা ফেলছিস বইলা?
: আরে না আমি নিজের চোখ ঢেকে ফেলেছিলাম বলে।
________________________________________

৩৮.
: কিরে তোর চশমা ভাঙ্গল কিভাবে?
: আর বলিস না। ওকে চুমু খেতে গিয়েছিলাম।
: কি আশ্চর্য ! চুমু খেলে চশমা ভাঙ্গে নাকি?
: না ইয়ে মানে...ও হঠাৎ দুই উরু দিয়ে চাপ দিল তো...
________________________________________

৩৯.
জরিনার বাবা জরিনার জন্য পাত্র ঠিক করেছে। এদিকে জরিনার সাথে পাভেলের ৫ বছরের অ্যাফেয়ার। এটা বাবাকে জানাতেই জরিনার সুইট বাবা নিমিষেই টিপিক্যালি #বাবা কেন ভিলেন?# টাইপ আচরণ শুরু করল। এটা নিয়ে বাবা মেয়েতে তুমুল ঝগড়া। খাওয়া বন্ধ, মুখ দেখাদেখি বন্ধ ইত্যাদি মোটামুটি শেষ হবার পর অবশেষে তারা একটা ঐক্যমতে পৌছাল। ঠিক হল নদীর অপরপাড় থেকে পাভেল ও বাবার ঠিক করা পাত্র দুজনেই সাঁতার কেটে এপারে আসবে। যে আগে আসতে পারবে জরিনা তারই হবে।
যথাসময়ে প্রতিযোগিতা শুরু হল। শুরুতে দেখা গেল বাবার ঠিক করা পাত্রটি এগিয়ে গেছে। জরিনা তো ভয়ে আধমরা কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যে পাভেল তাকে ধরে ফেলল। জরিনা খুশিতে হাততালি দিচ্ছে আর চিৎকার করে উৎসাহ দিচ্ছে পাভেলকে। একপর্যায়ে প্রেমিকের শক্তি আরো বাড়ানো এবং উৎসাহ দেওয়ার জন্য একপর্যায়ে নদীর তীরে দাঁড়িয়ে তার সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলল।এরপর হঠাৎ করে পাভেলের সাঁতারের গতি বেড়ে গেলেও তা আস্তে আস্তে কমে পাড়ের কাছাকাছি এসে একেবারেই থেমে গেল।বাবার ঠিক করা পাত্রটি জিতে গেল প্রতিযোগিতায়। পরে আনেক কষ্টে পাভেল পাড়ে ওঠার পর জরিনা রেগেমেগে বলল, তোমাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য এতকিছু করলাম তাও জিততে পারলে না। ছিঃ, কাপুরুষ কোথাকার।
পাভের ও সমান তেজে জবাব দিল সব দোষ তোমার, কে বলেছিল তোমাকে কাপড় খুলতে ? তুমি কাপড় খোলার পরপরইতো আমার প্রাইভেট পার্ট নদীর তলদেশের লতাগুল্মের সাথে আটকে যেতে লাগল।
________________________________________

৪০.
প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার সার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে আমি পনের টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?



৪১.
জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, কেনো পারবো না, একশবার পারবো | তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু পিছানো যায় না |
________________________________________

৪২.
প্রেমিক : তোমার প্রেমে পড়ার পর থেকে আমি কিছুই খেতে পারছি না। পরতে পারছি না ,কিছুই করতে পারছি না।
প্রেমিকা : তুমি আমাকে এতই ভালোবাস?
প্রেমিক : না তা নয়। আসলে তোমার পেছনে খরচ করে আমি দেউলিয়া হয়ে গেছি।
________________________________________

৪৩.
ভ্যালেন্টাইনের প্রথম প্রহরে অর্থাৎ রাত বারটায় প্রেমিক-প্রেমিকার ফোনালাপ-
:বিশ্বাস কর লক্ষিটি আমি শুধু তোমাকেই ভালবাসি।
আপরপ্রান্তে অবিশ্বাসমাখা কন্ঠে...
:সত্যি বলছো তো? তাহলে বলো তো কে আমি?
:না ইয়ে মানে আননোন নাম্বার থেকে করেছো তো তাই চিনতে পারছি না। তাই বলে আবার রাগ কোরো না প্লিজ তোমার গলা তো আমার যুগ যুগ ধরে চেনা।
________________________________________

৪৪.
এত কিছুর পর আমাদের কে আর বিয়ে করবে

বহুদিন ধরে ছেলে আর মেয়েটি দেখা করছে। সম্পর্ক বেশ অন্তরঙ্গ পর্যায়ে পৌঁছেছে। কিন্তু ছেলেটি বিয়ের সিদ্ধান্ত নিচ্ছেই না। শেষ পর্যন্ত মেয়েটি বলল, তোমার কি মনে হয় না, আমাদের বিয়ে করার সময় হয়েছে?
দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে ছেলেটি বলল, এত কিছুর পর আমাদের কে আর বিয়ে করবে, বলো?


পড়তে থাকুন:

১.
এক বুড়া পাদ্রী পরকিয়া এবং অবৈধ সঙ্গমের ব্যাপারে কনফেশন বা স্বীকারোক্তি শুনতে শুনতে খুব বিরক্ত হয়ে গেলেন.।. তিনি ঠিক করলেন আর কেউ যদি কখনো পরকিয়াজনিত সম্ভোগ নিয়ে কনফেশন করতে আসে , তাহলে তিনি এখান থেকে চলেই যাবেন .....এখানে আর পাদ্রিগিরী করবেন না .।
সবাই তাকে খুব পছন্দ করত ... তাই সবাই ঠিক করলো তারা এখন থেকে ''পরকিয়া আর অবৈধ সংগম '' শব্দগুলা উচ্চারণ না করে ''পতিত '' শব্দটি ব্যবহার করবে.।.
এর ফলাফল হলো চমত্কার । বুড়া পাদ্রীও সন্তুষ্ট থাকলেন .।সবই ঠিক মত চলছিল ,... কিন্তু বয়স হয়ে যাওয়ায় পাদ্রী মারা এলেন আর তার জায়গায় নতুন পাদ্রী এলেন . নতুন পাদ্রী তো এইসব বেপার জানতেন না . তিনি একদিন সকালে খুব রাগতভাবে শহরের মেয়রের অফিসে হাজির হলেন ।
মেয়র কে নতুন পাদ্রী বললেন , '' দেখুন , আপনি আপনার শহরের রাস্তাঘাট ঠিক করুন .... প্রতিদিন এত বেশি মানুষ কনফেশন করতে আমার কাছে আসে .... কিন্তু কনফেশন করতে গিয়ে তারা খালি পতিত হওয়ার কথাই বলে '.।
মেয়র বুঝতে পারলেন যে নতুন পাদ্রী আগের সিস্টেমের বেপারটা জানেনা .... আর এর মাঝেও নতুন পাদ্রীকে কেউ এই ব্যাপারে কিছু বলেনি .... সেই ভেবে তিনি হাসা শুরু করলেন ।
পাদ্রী আরো রাগতভাবে মেয়রের দিকে আঙ্গুল তুলে বললেন , '' আমি জানিনা আপনি কি জন্য এত হাসছেন ... তবেন এটা শুনে রাখেন .... গত সপ্তাহে আপনার বউ তিন তিন বার কনফেশন করতে গিয়ে তিনবারই পতিত হবার কথা বলেছেন !!!
২. একজন পুরুষ আর একজন মহিলার মধ্যে পার্থক্য কি?
পুরুষ এক কান দিয়ে শুনে অন্য কান দিয়ে তা বের করে দেয়। একজন মহিলা দুই কান দিয়ে শুনে আর মুখ দিয়ে তা বের করে দেয়।

৩. টিনেজ বালক বালিকার মধ্যে পার্থক্য কি?
বালিকা ঠোটে লিপস্টিক লাগায়। বালক সেই লিপস্টিক ঠোট দিয়ে মুছে দেয়।

৪. কুমারী আর মহামারীরি মধ্যে পার্থক্য কি?
মহামারী জীবন নাশ করে আর কুমারী পুরুষের হৃদয় নাশ করে।

৫. সবচেয়ে নীচ প্রকৃতির লোক কাকে বলা হয়?
সবচেয়ে নীচ প্রকৃতির লোক তাকেই বলা হয় যে তার স্ত্রীর প্রেগন্যান্ট হওয়ার আগ পর্যন্ত স্ত্রীকে জানায়নি যে সে ভ্যসেকটমি করিয়েছে।

৬. ব্যাচেলর আর ননব্যাচেলর এর মধ্যে পার্থক্য কি?
ব্যাচেলররা রাতে বাথরুম যেতে হলে খাটের দুই দিক থেকেই নামতে পারে, ননব্যাচেলররা পারে শুধু এক দিক থেকে।

৭. সুন্দরী রোগী: ডাক্তার আমি শুনেছি আপনি নাকি একজন লেডী কিলার।
ডাক্তার: ভুল শুনেছেন। আমার চিকিৎসায় নারী পুরুষ উভয়ের মৃত্যু ঘটে।

৮. বিয়ের রাতে ডাক্তার বরের হাতে সবাই নতুন স্ত্রীর হাত তুলে দিল।
ডাক্তার হাতের স্পর্শ পেয়ে অভ্যাসবশত পালস গুণতে শুরু করে দিলেন। তারপর বলে বসলেন এবার জিভটা বের করুন দেখি।

৯. আগে দম্পতিরা ডাক্তারের কাছে জানতে চাইতেন তারা আর ছেলে মেয়ে নিতে পারবেন কিনা।
এখন জানতে হয় বাড়ীওয়ালার কাছে।

১০. স্ত্রীরকবরের এপিটাফে স্বামী বেচারে লিখেছে-
এখানে আমার স্ত্রী বিশ্রাম করছে। একই সাথে বর্তমানে আমারও বিশ্রাম চলছে।

১১. রোগী: মাত্র পাঁচ মিনিটে একটা দাঁত তোলার জন্য আপনাকে ৫০০ টাকা দিতে হবে!
ডেন্টিস: চিন্তা করবেন না। আমি ধীরে ধীরে সময় নিয়ে টেনে আপনার দাঁত তুলব।

১২. পুলিশ নাইট ক্লাবে হানা দিয়ে তিন মহিলার সাথে হোটেলের ম্যানেজারকেও গ্রেপ্তার করে আদালতে চালান করে দিল। বিচার শুরু হলে জর্জ মেয়েদের প্রফেশন লাইফ সম্পর্কে প্রশ্ন করে রায় দিচ্ছেন-

প্রথম মেয়ে: স্যার, আমি একজন মডেল।
জর্জ তাকে তিন মাসের জেল দিলেন।
দ্বিতীয়মেয়ে: স্যার, আমি একজন অভিনেত্রী।
জর্জ তাকেও তিন মাসের দন্ড দিলেন।
তৃতীয় মেয়ে: স্যার, আমি কলগার্ল।
জর্জ তাকে বেকসুর খালাস দিলেন।
এবার জর্জ ম্যানেজারের দিকে তাকিয়ে- তা তোমার পেশা কি?
ম্যানেজারের উত্তর: স্যার আমিও কলগার্ল।

১৩. ১ম বন্ধু: কিরে তোর মুখে ব্যান্ডেজ বাধা কেন? তোর ডান চোখটাতো অল্পের জন্য বেঁচে গেছে। কে তোর এই দশা করল?
২য় বন্ধু: আর বলিস না সকাল বেলায় অফিসে বেরোবার আগে প্যান্টের সামনের একাট বোতাম ছিড়ে গেল। আমি ব্যাচেলর মানুষ। তাই পাশের অ্যাপার্টমেন্টের মিসেস ললার সাহায্য চাইলাম।

১ম বন্ধু: বুঝতে পারছি। প্যান্টের ঐ জায়গায় বোতাম লাগাতে বলায় ভদ্রমহিলা নিশ্চয়ই ভাবলেন তুই কোন অসভ্য ইঙ্গিত করছিস। তারপর তোকে জুতা পেটা করলেন।
২য় বন্ধু: না না, তা নয়। মিসেস লরা একজন সমাজ সেবিকা। তিনি আমার সমস্যা বুঝতে পারলেন। দ্রুত সুঁই-সুতা নিয়ে আমার প্যান্টের বোতাম লাগিয়ে দিলেন।

১ম বন্ধু: তাহলে সমস্যাটা কি?
২য় বন্ধু: বোতামটা লাগানো শেষ করে মিসেস লরা যখন মাথা নিচু করে দাঁত দিয়ে সুতোটা কেটে দিচ্ছিলেন তখনই‌ উনার হাজব্যান্ড এসে উপস্থিত। তারপরতো বুঝতেই পারছিস।

১৪. সি. আই. এ অফিসে নতুন এজেন্ট দরকার। প্রার্থী দুইজন পুরুষ, একজন মহিলা।
এদের নার্ভ কেমন শক্ত তা পরীক্ষা করতে কর্তৃপক্ষ তাদের প্রত্যেককে একটি করে পিস্তল দিল। এদের কাজ হবে পাশের রুমে এদের একজন প্রিয় মানুষ আছে। তাকে গুলি করতে হবে। তবে এদের জানানো হয়নি পিস্তলে আসলে কোন গুলি নেই।

প্রথম প্রাথী রুমে প্রবেশ করে দেখল একটি চেয়ারে হাত মুখ বাধা অবস্থায় তার স্ত্রী। প্রিয় জনকে দেখে তার চোখ দিয়ে পানি পড়তে শুরু করে। গুলি করার বদলে ছুটে গিয়ে সে তার স্ত্রীকে মুক্ত করল । ফলে এই পরীক্ষায় সে ফেল মারল।

দ্বিতীয় প্রার্থীর বেলায়ও একই ব্যাপার ঘটল।

তৃতীয় মহিলা প্রার্থী ভেতরে প্রবেশ করে তার স্বামীকে হাত বাধা অবস্থায় পেল। অনেকক্ষণ পর সেই মেয়ে হাপাতে হাপাতে বেরিয়ে আসল। রেগে মেগে বলতে লাগল আপনারা কি পিস্তল দিয়েছেন গুলিই বের হয় না। শেষ পর্যন্ত পিস্তলের বাট দিয়ে পিটিয়ে আমার স্বামীকে মারতে হয়েছে।

১৫. দ্বিতীয বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈনিক সংকট দেখা দিলে কতৃপক্ষ নিয়ম করে দেয় প্রতি পরিবার থেকে একজন তরুণকে যুদ্ধে অংশ নিতে হবে।

জর্জ কোন ভাবেই যুদ্ধে যাবে না। মেডিকেল ফিটনেস পরীক্ষার জন্য যখন তার ডাক পড়ল তখন সে তার গার্লফ্রেন্ড এর ইউরিন স্যাম্পল নিজের ইউরিন স্যাম্পল বলে আর্মি হাসপাতালে জমা দিয়ে দিল। তার বান্ধবীর ছিল ডায়বেটিস । ডায়বেটিস ধরা পড়লে সে আনফিট ঘোষিত হবে এবং তাকে যুদ্ধে যেতে হবে না।

পরদিনই ঐ তরুণ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে চিঠি পেল।
কংগ্রেচুলেশ! আপনি অবিলম্বে আমাদের গাইনি বিভাগে যোগাযোগ করুন। কারণ আপনি মা হতে যাচ্ছেন।

১৬. একজন ইংরেজ নাইট ধর্মযুদ্ধে যাচ্ছিল।
সে তার স্ত্রীর সতীত্ব রক্ষার্থে একটা সতীত্ব রক্ষাকারী বেল্টের দ্বারা তাকে আবদ্ধ করে তার সবচাইতে বিশ্বস্থ বন্ধুকে তার চাবিটা বিশ্বাস করে দিয়ে গেল।
সে তিন চার মাইল যাবার আগেই পিছনে ফিরে দেখল তার বন্ধু ঘোড়া ছুটিয়ে চিৎকার করতে করতে আসছে- থামো বন্ধু, তুমি আমাকে ভুল চাবি দিয়ে গেছ।

১৭. এক ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধ এক তরুণীকে বিয়ে করতে চাচ্ছেন।
ডাক্তারের কাছে গেলেন ফিটনেস সার্টিফিকেট আনতে। ডাক্তার সব পরীক্ষা নিরীক্ষা করে -আনফিট ফর সেক্স সার্টিফিকেট ধরিয়ে দিলেন।
বৃদ্ধ রেগে মেগে ডাক্তারকে বলতে লাগলেন- আপনি কি মনে করে আমাকে এই সার্টিফিকেট দিলেন। আপনি কি জানেন আমার আঙ্গুল বিশেষ করে মধ্যমায় এখনো জোর আছে। আর আমার জিহ্বা এখনও সচল আছে।

১৮. পোস্ট অফিসের লোকের প্রাপকের ঠিকানা ছাড়া একটি চিঠি পেল। চিঠি খোলার পর দেখা গেল এক লোক ঈশ্বরের কাছে ১০০০ টাকা চেয়ে চিঠি লিখেছে। পোস্ট অফিসের লোকদের মনে দয়া হল। তারা নিজেদের মধ্যে চাঁদা উঠিয়ে ঐ লোকের ঠিকানায় ১০০ টাকা পাঠিয়ে দিল।
এর কয়েক দিন পর ঠিকানা বিহীন আবার একটি চিঠি পাওয়া গেল। প্রাপক পূর্বের সেই লোক। খোলার পর দেখা গেল সেই লোক ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে-
আপনার পাঠানো টাকা আমি পেয়েছি। তবে এর পর থেকে টাকা পাঠালে দয়া করে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠাবেন। আমাদের দেশের পোস্ট অফিসের অবস্থাতো আপনি জানেন। আমার ধারণা আপনার পূর্বের পাঠানো ১০০০ টাকা থেকে ৯০০ টাকা পোস্ট অফিসের লোকেরা মেরে দিয়েছে। আমি শুধু ১০০ টাকা পেয়েছি।

১৯. জেলার ফাসির আসামির শেষ ইচ্ছা জানতে চাইলেন।
স্যার, আমি মরার আগে বাইবেল পড়ে মরতে চাই।
ঠিক আছে তোমার ইচ্ছা পূরণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। বাইবেল আনা হলে আসামী এক লাইন পড়ে চুপ মেরে যায়।
কি হল তুমি বাইবেল পড়ে শেষ কর।
স্যার, আমি প্রতিদিন এক লাইন এর বেশী পড়তে পারব না। আপনি আমায় কথা দিয়েছেণ বাইবল শেষ না হলে ফাসির আদেশ দিবেন না।
আসামীর ফাসির আদেশ স্থগিত হয়ে যায় বহু বছরের জন্য।

২০. এক সফটওয়্যার ডেভেলপার সব কাজের জন্য কম্পিউটারের সরণাপন্ন হয়। তার ছিল দুইটি ঘড়ি। একটি এক মিনিট ফাস্ট চলে, অপরটি সব সময় বন্ধ থাকে। কোন ঘড়িটা তার জন্য ভাল হবে এটা জানতে সে কম্পিউটারের পরামর্শ চাইল।
কম্পিউটার তাকে পরামর্শ দিল- যে ঘড়িটা আধা মিনিট ফাস্ট চলে সেটা ১৪৪০ দিনে একবার সঠিক সময় দেবে। আর যে ঘড়িটা সব সময় বন্ধ থাকে সেটা ২৪ ঘন্টায় অন্তত দুইবার সঠিক সময় দেবে। অতএব যে ঘড়িটা সব সময় বন্ধ থাকে সেটা ব্যবহার করাই তোমার জন্য ভাল হবে।

২১. জর্জ বুশ এসেছেন বাংলাদেশ সফরে। আমেরিকানরা কি কি যুগান্তকারী আবিস্কার করেছে তার ফিরিস্তি বর্ণনা করছেন- আমরা এই সভ্যতাকে অনেক কিছু দিয়েছি। তবে যে যাই বলুক আমি মনে করি এই শতাব্দীর সব চেয়ে বড় আবিস্কার হচ্ছে ফ্লাক্স। সবাই মুখ চাওয়া চাওয়ি করতে লাগলেন।
বুশ তখন বিজয়ীর ভঙিতে বলতে লাগলেন- আপনারা নিশ্চয়ই ভাবছেন এত কিছু থাকতে আমি সামান্য ফ্লাক্সের কথা কেন ভাবছি। ব্যাখা করলেই আপনারা তা বুঝতে পারবেন। শীতকালে ফ্লাক্সে গরম পানি রাখেলে পানি গরম থাকে, আবার গরমের সময় ফ্রাক্সে ঠান্ডা পানি রাখেলে পানি ঠান্ডা থাকে। আমি বুঝতে পারি না ব্যাটা বুঝে কিভাবে কখন শীতকাল আর কখন গ্রীষ্মকাল চলছে।

২২. ঈশ্বর তিন দেশের প্রেসিডেন্টের কাছে জানতে চাইলেন কার কি ইচ্ছা।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট: স্যার, আমার দেশ কবে এই অর্থনৈতিক বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে পারবে। ঈশ্বর বললেন-আরও ১০ বছর লাগবে। ওবামা চোখ মুছতে মুছতে বলতে লাগলেন হায় আমি ক্ষমতায় থাকতে তা আর দেখে যেতে পারব না।
চীনের প্রেসিডেন্ড: স্যার, আমার দেশ কবে অর্থনীতিতে স্বয়ং সমপূর্ণ দেশে পরিণত হবে। ঈশ্বর বললেন- আরও ২০ বছর লাগবে। চীনের প্রেসিডেন্ড চোখ মুছতে মুছতে বলতে লাগলেন হায় আমি বেচে থাকতে তা বুঝি আর দেখে যেতে পারবনা।
বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট: স্যার আমাদের দেশের সব সমস্যা কবে শেষ হবে।
এবার ঈশ্বর হাউ মাউ করে কাঁদতে শুরু করে দিলেন-হায়রে তোদের সমস্যা যে কবে শেষ হবে তা বুঝি আমি আর দেখে যেতে পারলাম না।

২৩. এক মেয়ে গাইনী ডাক্তারের কাছে এসেছে চেকআপ করাতে।
ডাক্তার: বাড়ী গিয়ে আপনার স্বামীকে বলুন বাচ্চা আসছে।
মেয়ে: আমার কোন স্বামী নেই।
ডাক্তার: তাহলে আপনার বয়ফ্রেন্ডকে বলুন।
মেয়ে: আমার কোন বয়ফ্রেন্ড নেই।
ডাক্তার: ঠিক আছে। তাহলে আপনার মাকে গিয়ে বলুন-দ্বিতীয় যীশুর আবির্ভাব ঘটতে যাচ্ছে।

২৪. যুদ্ধক্ষেত্র থেকে এক সৈনিক পালিয়ে চলে আসল। সবাই বলতে লাগল-শেষ পর্যন্ত তুমি তাহলে ভয়ে কাপুরুষের মত পালিয়ে চলে এলে।
সৈনিকের উত্তর: ঠিক তা নয়। আমার যুক্তি শুনলেই তোমরা তা বুঝতে পারবে-
দেয়ার আর টু পসিবিলিটি ইন ফ্রন্ট। যুদ্ধে আমি শত্রুকে মারব, নয়ত শত্রু আমাকে মারবে। আমি শত্রুকে মারলে নো প্রবলেম। কিন্তু শত্রু আমাকে মারলে এগেন দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় আমি আহত নতুবা নিহত হব। আহত হলে নো প্রবলেম। কিন্তু নিহত হলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় ওরা আমাকে জ্বালিয়ে দেবে নয়ত কবর দেবে। জ্বালিয়ে দিলে নো প্রবলেম। কিন্তু কবর দিলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় আমার কবরের উপর বড় বড় গাছ জন্মাবে, নয়তো ঘাস জন্মাবে। ঘাস জন্মালে নো প্রবলেম। কিন্তু বড় গাছ জন্মালে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। গাছের কাঠ দিয়ে হয় ফার্নিচার তৈরী হবে নতুবা কাগজ তৈরী হবে। ফার্নিচার তৈরী হলে নো প্রবলেম। কিন্তু কাগজ হলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। ভাল কাগজ হলে তা দিয়ে সংবাদপত্র ছাপা হবে কিন্তু বাজে কাগজ হলে তা দিয়ে টয়লেট পেপার তৈরী হবে।
লোকজন বাথরুমে তাদের বটম সাফ করার জন্য আমাকে ব্যবহার করবে। যা আমি একজন সৈনিক হয়ে কিছুতেই সহ্য করতে পারবনা। তাই আমি যুদ্ধ করতে আগ্রহী নই। করো পায়ুর জন্য আমি আমার আয়ু বিসর্জন দিতে রাজী নই।

২৫.
ফরেনসিক মেডিসিন এর ক্লাসে প্রফেসর নতুন ছাত্রদের ক্লাস নিচ্ছেন .....,
'' ফরেনসিক মেডিসিন পড়তে তোমাদের দুইটা জিনিসের দিকে ভালো খেয়াল রাখতে হবে , প্রথমত , তোমাদের কারো কোনো রকম শুচিবাই বা ঘৃনা থাকতে পারবেনা .... '' ..... এই বলে তিনি তার সামনে রাখা মৃতদেহের পাছার ভিতরে আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলেন এবং তা চুষতে লাগলেন
'' সুতরাং , তোমরাও তা কর '' ,তিনি সবাইকে নির্দেশ দিলেন ।
পুরো ক্লাসরুম তো থ !!!!!! কি আর করা , সবাই প্রফেসর এর কথামত আঙ্গুল ঢুকিয়ে চুষতে শুরু করলো।
'' দিতীয় জিনিস টি হলো , তীক্ষ্ণ নজর থাকতে হবে তোমাদের '' বললেন প্রফেসর ....'' তোমাদের মাঝে কয় জন খেয়াল করেছ যে আমি লাশটির পাছায় তর্জনী ঢুকিয়েছি কিন্তু চুষেছি আমার মধ্যম আঙ্গুল ??? ''

২৬.
জসিমের সেভ করা দরকার হলো ....তাই সে গেল তার পাড়ার নাপিতের কাছে ।
নাপিত মাত্র জসিমের গালে ফোম লাগিয়েছে , এমন সময় জসিম বলল , '' আমার গাল তা একটু ভাঙ্গা , তাই মসৃন সেভ হয়না , দয়া করে খুব সাবধানে মসৃন সেভ করে দাও ''।
নাপিত করলো কি , একটা কাঠের ছোট গোল বল জসিমের গালের ভিতরে ঢুকিয়ে দিল , তারপর সেভ করা শুরু করলো ।কিছুক্ষণের মাঝেই জসিম বুঝতে পারল , আসলেই খুব ভালো ও মসৃন সেভ হচ্ছে ।গালের ভিতর বলটি নিয়ে জড়ানো গলায় জসিম বলল , '' খুব ভালো .... কিন্তু এখন যদি আমি বল টি গিলে ফেলি , তাহলে কি হবে ?? ''
নাপিত একটুও বিচলিত না হয়ে বলল , '' ঐটা কোনো বেপার না , সবাই যেমনে পরের দিন ফিরত দিয়া যায় , আপনেও কাইলকা আইসা ফিরত দিয়া যাইয়েন ''

২৭.
রমিজের মেজাজ খুব খারাপ আজকাল । ডান হাতের ব্যথা আর সারেই না । রমিজের বন্ধু জমির বলল , '' ডাক্তার দেখায়া কি করবি , অনেক তো দেখাইলি ..... হুদাই টাকা নষ্ট ।সামনের একটা মার্কেট এ ১০ টাকা দিয়া একটা কম্পিউটারে পেশাব সেম্পল দিলে এক্কেবারে ঠিক ডায়াগনোসিস আর ঠিক ওষুধ দিয়া দেয় ।আমার লগে ল ।''
রমিজ ভাবলো , ঠিক ই তো !!! গেল ওই কম্পিউটারের কাছে । গিয়ে তার পেশাবের সেম্পল দিল ।৫ মিনিট পরে স্লিপ বের হয়ে এলো , যাতে লিখা আছে '' তোমার টেনিস এলবো হয়েছে , প্রতিদিন ডান হাতে গরম সেঁক দিলে ১০ দিনে ঠিক হয়ে যাবে ।''
রমিজ তো তাজ্জব !!! যাই হোক , বাসায় গিয়ে ওই অনুযায়ী সেঁক দিয়ে দেক্ঝ্লো ....ব্যথা কমছে ।হঠাত রমিজ ভাবল , কম্পিউটাররে তো বোকা বানানো যায় ..... তাই সে করলো কি , তার বীর্য , কুকুরের মল,তার স্ত্রীর আর তার মেয়ের পেশাব টয়লেট গিয়ে কালেক্ট করে একটা মিক্সচার বাজ্নিয়ে ওই কম্পিউটারে জমা দিল আর অপেক্ষা করতে থাকলো রেসাল্টের জন্য ।
৫ মিনিট পর স্লিপ আসল , তাতে লিখা আছে , '' তোমার কুকুরের উকুন হয়েছে,এন্টি ফাঙ্গাল ওষুধ খাওয়াও,..... তোমার মেয়ে আবার প্রেগনান্ট,তোমার দারোয়ান কে বের করে দাও ...... তোমার বউ গতকাল এবরশন করিয়েছে , বাচ্চাটা তোমার ছিলনা .....আর তুমি যদি তোমার ডান হাতে হাত মারা বন্ধ না কর ,তবে তোমার টেনিস এলবো কখনই ভালো হবেনা ।ধন্যবাদ ।''


২৮.
জমিলা ফাদারের কাছে গিয়ে বলল , '' ফাদার , আমার দুইটা মেয়ে তোতা আছে,কিন্তু ওরা একটা কথা ছাড়া আর কিছুই বলেনা ।''
ফাদার বললেন , ''কি বলে ওরা?? '' জমিলা বললেন ,' ওরা খালি বলে ...''হেই , আমরা দুই নষ্টা , আস ফুর্তি করি '' ।
ফ্দার বললেন , ''খুব খারাপ কথা ..... তবে আমার আরো দুইটা পুরুষ তোতা আছে , ওরা সারাদিন প্রভুর নাম জপ করে ...ওদের সাথে রাখলে তোমার মেয়ে তোতাগুলো আর খারাপ কথা বলবেনা ..... ভালো হয়ে যাবে ''
এই বলে ফাদার ওই মেয়ে তোতা দুইটা কে পুরুষ তোতা দুইটার খাচায় ঢুকিয়ে দিলেন।তখনও পুরুষ তোতা দুইটা চোখ বন্ধ করে অন্যদিনের মতই জপ করছিল ।ঢুকিয়ে দেওয়ার পরপরই অন্যদিনের মতই মেয়ে তোতা দুইটা পুরুষ তোতা দুইটার দিকে চোখ মেরে বলল , '' হেই , আমরা দুই নষ্টা , আস ফুর্তি করি ''
সাথে সাথে একটা পুরুষ তোতা তার চোখ খুলে অন্য তোতা কে বলল , '' দোস্ত , এইবার জপ করা বন্ধ করতে পারস , আমাগো দীর্ঘদিনের আশা পূর্ণ হইসে ''


২৯.
বৃদ্ধ রহিম মিয়া অন্ধ মানুষ । একদিন সকাল বেলায় তিনি মার্কেটে যাচ্ছিলেন কিছু রুটি কিনতে।রুটি কিনা শেষ , তিনি বাসায় ফিরবেন , হুট করে কোথাথেকে এক কুকুর এসে রহিম মিয়ার পায়ে মুত্র বিসর্জন করলো  রহিম মিয়া ছিটকে দুরে সরে গেলেন .....তারপর আহ আহ আহ করে রুটি তা ঝুলিয়ে কুকুরটার দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করতে লাগলেন........ সবাই তো তাজ্জব !!!! যে লোকের গায়ে কুকুর পেশাব করে দিল ,আর সে কিনা কুকুরটাকে তার রুটি খাবাতে চাচ্ছে !!!!
একজন গিয়ে তাকে বলল , 'রহিম মিয়া , আপনি কি মহান ....ওই খারাপ কুকুরটা কে রুটি খাওয়াতে চাচ্ছেন !!! ''
রহিম মিয়া উত্তর দিলেন , ''আরে ভাই , আমি তো ওকে রুটি দিয়ে ওর পাছার অবস্থান বুঝার চেষ্টা করছি , যাতে যুতসই একটা লাথি বসাতে পারি ''


৩০.
এক পতিতা রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল , একটা চার্চের সামনের দেয়ালে একটা লেখা দেখে সে দাড়িয়ে পড়ল ।দেয়ালে বড় করে লেখা ছিল , '' যারা পাপ করেছ , তারা আমার শরণ নাও ''।
মেয়েটা ওই দেয়ালের লেখাটার নিচে বড় করে তার মোবাইল নাম্বার টা লিখল , তারপর আরো বড় করে লিখল . '' আর যারা এখনো পাপ করনাই , তারা আমার শরণ নাও ''


৩১.
দুই বন্ধু তাদের দাম্পত্য জীবন নিয়ে গল্প করছে ।
'' আর বলিস না , আমি রাতে যখন বাড়ি ফিরি ... ফিরার আগে সবচে হালকা ভদকা খাই , তারপর বারেই দাত ব্রাশ করি যাতে গন্ধ না পায় .....বাসার গেটে ঢোকার আগে আমার গাড়ির ইঞ্জিন বন্ধ করে দেই , তারপর ঠেলে ঠেলে গেরেজ এ ঢুকাই...... তারপর জুতা খুলে ফেলি , আসতে আসতে পা টিপে টিপে বাসায় ঢুকি , খুব সাবধানে ঘরের চাবি দিয়ে দরজা খুলি ..... তারপরও দেখি আমার বউ জেগে আছে আর আমাকে সারাদিন বকাঝকা করে ''বলল প্রথম বন্ধু ।
''হেঃ , এটা আর এমন কি হলো '' বলল দ্ব্তীয় বন্ধু '' আমি সবচে কড়া রাম খাই ....... তারপর ভুমভুম শব্দ করে গাড়িটা চালিয়ে বাসার গেট এ এসে হর্ন বাজাই, তারপর ঠাসঠাস করে গেরেজ এর দরজা খুলে গাড়ি টা ভিতরে ঢুকিয়ে লাথি দিয়ে ঘরের দরজা খুলি ........... তারপর বউ কে বলি , ''আজ একটা ব্লোজব হয়ে যাক , কি বল ???'' ...... বউ তখন আমার মড়ার মত পরে থাকে ....আর উঠেইনা !!! ''


৩২.
কম্পিউটারের স্বর্গে আছেন , এটা বুঝবেন তখনি , যখন _________
****ম্যানেজমেন্ট হবে ইন্টেল এর
**** ডিসাইন আর কনস্ত্রাকসন হবে এপল এর
****মার্কেটিং এর দায়িত্বে থাকবে মাইক্রোসফট
****মুল্য নির্ধারণ করবে গেটওয়ে
কম্পিউটারের নরকে আছেন , এটা বুঝবেন তখনি , যখন _________
****ম্যানেজমেন্ট এর দায়িত্বে থাকবে এপল
****ডিজাইন আর কনস্ত্রাকসন এর দায়িত্বে মাইক্রোসফট
****মার্কেটিং এর দায়িত্বে আই বি এম
*** সাপোর্ট এর দায়িত্বে গেটওয়ে
****মুল্য নির্ধারণ করবে ইন্টেল !!!!!!

Collected from Internet

No comments:

Post a Comment