22 January 2012

Joke$$

## দাদা আর নাতি ডাইনিং টেবিলে বসে গল্প করছে
দাদা : তোরা কি খাস … খাওয়াদাওয়া করেছি আমরা … হাতি খেয়ে হজম করতে পারতাম।
নাতি : তখন বাথরুম করতে কোথায় ?


## মহিলা শিক্ষক ইংরেজি ক্লাস নিচ্ছেন।
মহিলা শিক্ষকঃ সবাই HAND দিয়ে একটা sentence লিখ।
বল্টু মিয়াঃ My penis in your hand.
মহিলা শিক্ষকঃ এক থাপ্পর দিয়ে দাত ফেলে দিবো। এটা কি লিখছো?
বল্টু মিয়াঃ সরি ম্যাডাম, pen আর is এর মাঝে space দিতে ভুলে গেছি।


## হোস্টেলে থাকা এক ছাত্রের টাকা চেয়ে বাবার কাছে পত্র—‘বাবা,
টাকা নাই!
কী খাই?
ইতি—তোমার ছেলে নিতাই।’
ছেলের চিঠির জবাবে বাবা—‘টাকা সাফ,
করো মাফ।
ইতি—তোমার গরিব বাপ’


## প্রেমিকার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রেমিক দেখে বাড়ি খালি, শুধু প্রেমিকার ছোট ভাই আছে। তার হাতে বিশ টাকা দিয়ে বলল, যাও সিনেমা দেখে আস।
মাত্র বিশ টাকা? অন্যরা তো পঞ্চাশ টাকার নিচে দেয় না।


## ভাইভা পরীক্ষায়,
শিক্ষকঃ এমন একটা জিনিসের নাম বল যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত।
ছাত্রঃ চুল।
শিক্ষকঃ যেমন?
ছাত্রঃ মাথায় থাকলে চুল, চোখের উপরে ভ্রু, ঠোঁটের উপরে গোফ, গালে দাড়ি, বুকে লোম...
শিক্ষকঃ ব্যস ব্যস। তুমি পাস !!


## ঢাকাইয়ারা কথায় কথায় হালা মানে শালা বলে
মা তার দুই ছেলেকে নিয়ে বাজারে গেছে, মা এটা দেখে সেটা দেখে কিন্তু কিছু কিনছে না...
ছোট ছেলে - মা হালারে নিয়া বাজারে আইলেই হালার ঝামেলা, হালায় এইডা দেহে হেইডা দেহে মাগার কিছুই হালায় কিনেনা।
বড় ছেলে - ধুর হালার ঘরের হালা মায়েরে কেউ হালা কয়? হালায় মুরুব্বী না?
মা - হালার এমুন পোলা জন্ম দিলাম কুন আদব লেহাজ নাইক্কা, তোগো বাপে হালায় আইজকা আসুক বিচার দিয়া সব হালার পিঠের চামড়া খোয়ামু...


## কুদ্দুস চাচা গিয়েছে কোলকাতা। ট্রামে উঠেছে। এক বখাটে ছেলে চাচার ভুড়ি দেখিয়ে বলল
দাদা, ড্রামটা কত দিয়ে কিনলেন?
চাচা - ছত্তুর ট্যাকা (৭০)
ছেলে - এতো কম!
চাচা লুঙ্গী তুলে পাছার ফুটো দেখিয়ে বলল - নীচে হালায় ফুটা আছে তো তাই।
ছেলে - তাহলে তো দাম একটু বেশিই মনে হচ্ছে...
চাচা ধোন বের করে বললেন - হালার পুত লগে যে একখান ট্যাপ লাগাইনা আছে হেইডা দেখব তুমার কোন বাপে? হেইডার কুনো দাম নাইক্কা?


## কুদ্দুস চাচা বাসে উঠে একাই একটা ডাবল সীট দখল করে বসেছেন।
কিছুক্ষণ পর একজন তরুনী এসে চাচার পাশে বসে পড়ল।
একটু পর মেয়েটি বলল
ঃ চাচা একটু চাপবেন
ঃ কই চাপমু
একটু বামে চাপেন
ঃ বাসের মইধ্যে কেমনে চাপি! লও দুই জনেই নাইমা একখান রিক্সা লই...


## স্বামীর মৃত্যুর কয়দিন পরেই এক মহিলা তার দেবরকে বিয়ে করে ফেললেন।
তার বান্ধবীদের অনেকেই ব্যাপারটা মনঃক্ষুন্ন হল।
একদিন মহিলার বাড়িতে বাড়িতে এসে তার বান্ধবীরা লক্ষ করল, শোবার ঘরের দেওয়ালে তার মৃত স্বামীর বিশাল একটা ছবি টানানো।
সবাই খুব খুশি হল ছবি দেখে।
কিন্তু এদের মধ্যে একজন ছিল নতুন।সে মহিলার স্বামীকে চিনত না।
ছবি দেখে তাই জানতে চাইল, ছবিটা কার?
মহিলা বললেন, আমার ভাশুরের। কয়েকদিন আগে মারা গেছেন!


## ক্লাসে পড়ানোর সময় শিক্ষক এক ছাত্রী কে জিঞ্জাস করছে শিক্ষক:খেজুর এবং হুজুর এর মধ্যে উচ্চারণ গত মিল থাকলেও এদের ভিতর পার্থক্য কি??
ছাত্রী :স্যার কইতে শরম লাগছে....!!
শিক্ষক :ঞ্জান অর্জনে লজ্জা কিসের ??
ছাত্রী :না.....!! মানে... স্যার খেজুরের ১ টা বিচি আর হুজুরের ২ টা বিচি...


## স্বামীর খুব অসুখ। ১ দিন তিনি আর তার বউ ডাক্তরের কাছে গেছে। (ডাক্তার আর বউ)
ডাক্তারঃ আপনার স্বামির তো লো পেশার। তাকে বেশি বেশি দুধ খাওয়াবেন।
বউঃ ভাই ওতো খায়না, শুধু টেপে।


## ছোট্ট জনি আর জেনি দু'জনের বয়সই ১০ বছর, কিন্তু তারা জানে তারা একে অপরকে ভালোবাসে। একদিন তারা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিলো। জনি জেনির বাবার কাছে গেলো বিয়ের কথা বলতে।
সাহসের সাথে জনি জেনির বাবার কাছে গিয়ে বললো, মি. স্মিথ, আমি আর জেনি পরস্পরকে ভালোবাসি। এজন্য আপনার কাছে জেনিকে বিয়ে করার অনুমতি চাইতে এসেছি।
মি. স্মিথ বাচ্চার মুখে এমন কথা শুনে মজা পেলেন। বললেন, জনি, তোমার বয়স তো মাত্র ১০ বছর। তোমরা দু'জন কোথায় থাকবে?
জনি কোন রকম চিন্তা না করেই বললো, জেনির রুমে থাকবো। আমার রুমের চেয়ে ওরটা বড়। দু'জনের বেশ জায়গা হয়ে যাবে।
মি. স্মিথ তার কথায় আরো মজা পেলেন। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, তুমি তো অনেক ছোট। কোন কাজই তো করতে পারবে না। তাহলে জেনিকে খাওয়াবে কি?
জনি কোনরকম দ্বিধা না করে উত্তর দিলো, আমি প্রতি সপ্তাহে ১০ ডলার হাতখরচ পাই, জেনিও ৫ ডলার পায়। মাসে ৬০ ডলারে দু'জনের বেশ ভালোভাবেই চলে যাবে।
এবার মি. স্মিথ একটু অবাক হলেন। কারণ জনি সব উত্তর আগে থেকেই ভেবে রেখেছে। তাই তিনি এবার এমন প্রশ্ন করলেন যেটার উত্তর তৈরি করে রাখা জনির পক্ষে সম্ভব না।
মি. স্মিথ জানতে চাইলেন, তুমি তো সব বিষয়েই চিন্তা করে রেখেছো। আরেকটা উত্তর দাও তো। যদি তোমাদের ঘরে কোন বাচ্চা জন্ম নেয়, তোমরা তখন কি করবে?
জনি শ্রাগ করে বললো, এখন পর্যন্ত আমরা ভাগ্যবান যে এমন কিছুই হয়নি...


## স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে—
স্ত্রী: শোনো, তোমার বন্ধু যে মেয়েটিকে বিয়ে করতে যাচ্ছে ওই মেয়ে কিন্তু অতোটা ভালো নয়।
স্বামী: এতে আমার সমস্যাটা কী?
স্ত্রী: আরে, জেনেশুনে তোমার বন্ধু খারাপ মেয়েকে বিয়ে করবে! তুমি তাকে নিষেধ করছো না কেন?
স্বামী: আমি কেন তাকে নিষেধ করবো! আমি যখন বিয়ে করি তখন তো সে আমাকে নিষেধ করে নি।

## স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রচণ্ড ঝগড়া চলাকালে হঠাৎ করেই স্ত্রী ঠাস করে এক থাপ্পড় মেরে বসল স্বামীর গালে।
স্বামী : চড় মারলে তুমি! বলো, থাপ্পড়টা ইয়ার্কি করে না সিরিয়াসলি মারলে?
স্ত্রী : কেন, সিরিয়াসলিই মেরেছি।
স্বামী : হু, আজ বেঁচে গেলে। কারণ ইয়ার্কি আমি একদম পছন্দ করি না।


## বাইরে থেকে দরজা নক করছে।
ভেতর থেকে : কে?
বাইরে থেকে : আমি।
ভেতর থেকে : আমি কে?
বাইরে থেকে : আরে, আপনি কে তা আমি কী করে জানবো!!


## এক দিন এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।
ডাক্তার বললেন, কি রকম ?
রোগী বলল, আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি
ডাক্তার বলল, ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।
রোগী বলল, হারামজাদা, কয়বার খুলে বলব!


## একদিন এক ব্যাঙ ভাগ্য পরীক্ষা করার জন্য জোতিষীর কাছে গেলো।
জোতিষী তাকে বললো : খুব শীঘ্রই এক সুন্দরী মেয়ের সাথে তোমার দেখা হবে। মেয়েটি তোমার সম্পর্কে সবকিছু জানে।
ব্যাঙ: চমৎকার! তার সঙ্গে আমার কোথায় দেখা হবে? পার্টিতে নাকি অন্য কোথাও?
জোতিষী : না! মেয়েটির বায়োলজি ক্লাশে!


## জনি একটা কুকুরের লেজ ধরে পাইপে ঢুকনোর চেষ্টা করছে। অনেক্ষণ ধরে ব্যাপারটা লক্ষ্য করছিলেন পাশে দাঁড়ানো এক ভদ্রলোক। এক পর্যায়ে তিনি এগিয়ে এসে বললেন, এই যে ছেলে, তুমি যতই চেষ্টা করো না কেন, কুকুরের লেজ কখনো সোজা করতে পারবে না।
জনির জবাব, না আঙ্কেল আমি তো কুকুরের লেজ সোজা করছি না। এই পাইপটা বাঁকানোর চেষ্টা করছি।


## শিক্ষকঃ বল ফোর্ড কি?
ছাত্রঃ গাড়ী স্যার।
শিক্ষকঃ তাহলে বল, অক্সফোর্ড কি?
ছাত্রঃ উঁম...ঊঁম...গরুর গাড়ী স্যার।


## রাতের অন্ধকারে কী একটা শব্দ শুনে সীমান্তরক্ষী তাঁর কুকুরকে বললেন, যাও তো, গিয়ে দেখে এসো, কী হচ্ছে ওখানে।
গরজ থাকলে নিজেই যান, বস, কুকুর বলল। আমার কাজ তো ঘেউ ঘেউ করা। সেটা আমি এখান থেকেই করতে পারব।


## বুয়াঃ খালাম্মা, দুধের পাতিলে একটা ইঁন্দুর পড়ছে।
গৃহিণীঃ কী! তাড়াতাড়ি ইঁদুরটা সরা।
বুয়াঃ (হেসে) ইঁন্দুর সরানোর ব্যবস্থা কইরাই আফনেরে বলছি। পাতিলের ভিতরে একখান বিলাই রাইখা আসছি!


## বাড়ীর কর্তা(নতুন কাজের লোক কে): ঠিক আছে তুমি আজ থেকে কাজে লেগে যাও। প্রতিদিন ২০ টাকা করে পাবে । চার মাস পর থেকে ৪০ টাকা করে পাবে।
কাজের লোক: আমি তাহলে চার মাস পরেই আসবো।

No comments:

Post a Comment

বালিয়া মসজিদ জ্বীনের মসজিদ  স্থানীয়ভাবে এবং লোকমুখে জ্বীনের মসজিদ নামে পরিচিত এ মসজিদটির প্রকৃত নাম ‘বালিয়া মসজিদ’। জমিদার মেহের বকস চৌধুরী ...