22 January 2012

আবার জোকস

## প্রশ্ন : চীনে বেড়ালদের মেরে ফেলা হচ্ছে কেন ?
উত্তর : কারণ তারা মাও না বলে ম্যাও বলছে ।
## কলিকাতার কবিভাবাপন্ন, কাব্যানুরাগী কানাই কর্মকারের কাজলাঞ্জন কনিষ্ঠা কন্যা কামিনী কর্মকার,
কপাল কুঞ্চিত করিয়া, কঙ্কন কচলাইয়া, কাকা কেদার কর্মকারকে কানে কানে কোমল কন্ঠে কহিলো,
কাকা কুঞ্জে কৃষ্ণ-কালো কোকিল কাকুতি করিতে করিতে কুহু কুহু করিলেও কলিকাতার কতিপয় কালো কাক,
কোকাইতে-কোকাইতে কোন কারণে কুলক্ষনে কা-কা করে?
কোন কালের কাকেরা কা-কা করিয়া কাকে কাকা কহিতেছে?
কুহেলী কাকেদের কাকা কে?
কটুভাষী, কৃপণ কেদার কাকা কটাক্ষে কটমট করিয়া কহিলেন- কন্যা, কপাল কুঞ্চিত করিতেছো কেনো?
কোকিল কুহু কুহু করিলে, কাকও কা-কা করিবে,
কেনোনা কা-কা করাই কাকের কাজ, কাজেই কাক কা-কা করে।
ক্লিষ্ট কাকের কপালে কা-কা করাই কঠিন কর্তব্য। কাকেদের কাকা কোনো কালেই কেহনা।
কলেজের এক ছেলে এক মেয়েকে টিজ করার
উদ্দেশ্যে বলছে-
ছেলেঃ যাইবা নাকি কাজী অফিস?
মেয়েঃ চল!
ছেলেঃ কই যামু?
মেয়েঃ প্রিন্সিপালের কাছে!
ছেলেঃ ওমাহ্ ! আপু আপনের লগে কি একটু মশকরাও
করন যাইব না!!!
মেয়েঃ আরে গাধা, ছুটি নিতে....

## একজন পুরুষ আর একজন মহিলার মধ্যে পার্থক্য কি?
পুরুষ এক কান দিয়ে শুনে অন্য কান দিয়ে তা বের করে দেয়। একজন মহিলা দুই কান দিয়ে শুনে আর মুখ দিয়ে তা বের করে দেয়।


## টিনেজ বালক বালিকার মধ্যে পার্থক্য কি?
বালিকা ঠোটে লিপস্টিক লাগায়। বালক সেই লিপস্টিক ঠোট দিয়ে মুছে দেয়।


## কুমারী আর মহামারীরি মধ্যে পার্থক্য কি?
মহামারী জীবন নাশ করে আর কুমারী পুরুষের হৃদয় নাশ করে।


## সবচেয়ে নীচ প্রকৃতির লোক কাকে বলা হয়?
সবচেয়ে নীচ প্রকৃতির লোক তাকেই বলা হয় যে তার স্ত্রীর প্রেগন্যান্ট হওয়ার আগ পর্যন্ত স্ত্রীকে জানায়নি যে সে ভ্যসেকটমি করিয়েছে।


## ব্যাচেলর আর ননব্যাচেলর এর মধ্যে পার্থক্য কি?
ব্যাচেলররা রাতে বাথরুম যেতে হলে খাটের দুই দিক থেকেই নামতে পারে, ননব্যাচেলররা পারে শুধু এক দিক থেকে।


## সুন্দরী রোগী: ডাক্তার আমি শুনেছি আপনি নাকি একজন লেডী কিলার।
ডাক্তার: ভুল শুনেছেন। আমার চিকিৎসায় নারী পুরুষ উভয়ের মৃত্যু ঘটে।


## বিয়ের রাতে ডাক্তার বরের হাতে সবাই নতুন স্ত্রীর হাত তুলে দিল।
ডাক্তার হাতের স্পর্শ পেয়ে অভ্যাসবশত পালস গুণতে শুরু করে দিলেন। তারপর বলে বসলেন এবার জিভটা বের করুন দেখি।


## আগে দম্পতিরা ডাক্তারের কাছে জানতে চাইতেন তারা আর ছেলে মেয়ে নিতে পারবেন কিনা।
এখন জানতে হয় বাড়ীওয়ালার কাছে।


## স্ত্রীরকবরের এপিটাফে স্বামী বেচারে লিখেছে-
এখানে আমার স্ত্রী বিশ্রাম করছে। একই সাথে বর্তমানে আমারও বিশ্রাম চলছে।


## রোগী: মাত্র পাঁচ মিনিটে একটা দাঁত তোলার জন্য আপনাকে ৫০০ টাকা দিতে হবে!
ডেন্টিস: চিন্তা করবেন না। আমি ধীরে ধীরে সময় নিয়ে টেনে আপনার দাঁত তুলব।


## পুলিশ নাইট ক্লাবে হানা দিয়ে তিন মহিলার সাথে হোটেলের ম্যানেজারকেও গ্রেপ্তার করে আদালতে চালান করে দিল। বিচার শুরু হলে জর্জ মেয়েদের প্রফেশন লাইফ সম্পর্কে প্রশ্ন করে রায় দিচ্ছেন-


প্রথম মেয়ে: স্যার, আমি একজন মডেল।
জর্জ তাকে তিন মাসের জেল দিলেন।
দ্বিতীয়মেয়ে: স্যার, আমি একজন অভিনেত্রী।
জর্জ তাকেও তিন মাসের দন্ড দিলেন।
তৃতীয় মেয়ে: স্যার, আমি কলগার্ল।
জর্জ তাকে বেকসুর খালাস দিলেন।
এবার জর্জ ম্যানেজারের দিকে তাকিয়ে- তা তোমার পেশা কি?
ম্যানেজারের উত্তর: স্যার আমিও কলগার্ল।


## ১ম বন্ধু: কিরে তোর মুখে ব্যান্ডেজ বাধা কেন? তোর ডান চোখটাতো অল্পের জন্য বেঁচে গেছে। কে তোর এই দশা করল?
২য় বন্ধু: আর বলিস না সকাল বেলায় অফিসে বেরোবার আগে প্যান্টের সামনের একাট বোতাম ছিড়ে গেল। আমি ব্যাচেলর মানুষ। তাই পাশের অ্যাপার্টমেন্টের মিসেস ললার সাহায্য চাইলাম।


১ম বন্ধু: বুঝতে পারছি। প্যান্টের ঐ জায়গায় বোতাম লাগাতে বলায় ভদ্রমহিলা নিশ্চয়ই ভাবলেন তুই কোন অসভ্য ইঙ্গিত করছিস। তারপর তোকে জুতা পেটা করলেন।
২য় বন্ধু: না না, তা নয়। মিসেস লরা একজন সমাজ সেবিকা। তিনি আমার সমস্যা বুঝতে পারলেন। দ্রুত সুঁই-সুতা নিয়ে আমার প্যান্টের বোতাম লাগিয়ে দিলেন।


১ম বন্ধু: তাহলে সমস্যাটা কি?
২য় বন্ধু: বোতামটা লাগানো শেষ করে মিসেস লরা যখন মাথা নিচু করে দাঁত দিয়ে সুতোটা কেটে দিচ্ছিলেন তখনই‌ উনার হাজব্যান্ড এসে উপস্থিত। তারপরতো বুঝতেই পারছিস।


## সি. আই. এ অফিসে নতুন এজেন্ট দরকার। প্রার্থী দুইজন পুরুষ, একজন মহিলা।
এদের নার্ভ কেমন শক্ত তা পরীক্ষা করতে কর্তৃপক্ষ তাদের প্রত্যেককে একটি করে পিস্তল দিল। এদের কাজ হবে পাশের রুমে এদের একজন প্রিয় মানুষ আছে। তাকে গুলি করতে হবে। তবে এদের জানানো হয়নি পিস্তলে আসলে কোন গুলি নেই।


প্রথম প্রাথী রুমে প্রবেশ করে দেখল একটি চেয়ারে হাত মুখ বাধা অবস্থায় তার স্ত্রী। প্রিয় জনকে দেখে তার চোখ দিয়ে পানি পড়তে শুরু করে। গুলি করার বদলে ছুটে গিয়ে সে তার স্ত্রীকে মুক্ত করল । ফলে এই পরীক্ষায় সে ফেল মারল।


দ্বিতীয় প্রার্থীর বেলায়ও একই ব্যাপার ঘটল।


তৃতীয় মহিলা প্রার্থী ভেতরে প্রবেশ করে তার স্বামীকে হাত বাধা অবস্থায় পেল। অনেকক্ষণ পর সেই মেয়ে হাপাতে হাপাতে বেরিয়ে আসল। রেগে মেগে বলতে লাগল আপনারা কি পিস্তল দিয়েছেন গুলিই বের হয় না। শেষ পর্যন্ত পিস্তলের বাট দিয়ে পিটিয়ে আমার স্বামীকে মারতে হয়েছে।


## দ্বিতীয বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈনিক সংকট দেখা দিলে কতৃপক্ষ নিয়ম করে দেয় প্রতি পরিবার থেকে একজন তরুণকে যুদ্ধে অংশ নিতে হবে।


জর্জ কোন ভাবেই যুদ্ধে যাবে না। মেডিকেল ফিটনেস পরীক্ষার জন্য যখন তার ডাক পড়ল তখন সে তার গার্লফ্রেন্ড এর ইউরিন স্যাম্পল নিজের ইউরিন স্যাম্পল বলে আর্মি হাসপাতালে জমা দিয়ে দিল। তার বান্ধবীর ছিল ডায়বেটিস । ডায়বেটিস ধরা পড়লে সে আনফিট ঘোষিত হবে এবং তাকে যুদ্ধে যেতে হবে না।


পরদিনই ঐ তরুণ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে চিঠি পেল।
কংগ্রেচুলেশ! আপনি অবিলম্বে আমাদের গাইনি বিভাগে যোগাযোগ করুন। কারণ আপনি মা হতে যাচ্ছেন।


## একজন ইংরেজ নাইট ধর্মযুদ্ধে যাচ্ছিল।
সে তার স্ত্রীর সতীত্ব রক্ষার্থে একটা সতীত্ব রক্ষাকারী বেল্টের দ্বারা তাকে আবদ্ধ করে তার সবচাইতে বিশ্বস্থ বন্ধুকে তার চাবিটা বিশ্বাস করে দিয়ে গেল।
সে তিন চার মাইল যাবার আগেই পিছনে ফিরে দেখল তার বন্ধু ঘোড়া ছুটিয়ে চিৎকার করতে করতে আসছে- থামো বন্ধু, তুমি আমাকে ভুল চাবি দিয়ে গেছ।


## এক ষাটোর্ধ্ব বৃদ্ধ এক তরুণীকে বিয়ে করতে চাচ্ছেন।
ডাক্তারের কাছে গেলেন ফিটনেস সার্টিফিকেট আনতে। ডাক্তার সব পরীক্ষা নিরীক্ষা করে -আনফিট ফর সেক্স সার্টিফিকেট ধরিয়ে দিলেন।
বৃদ্ধ রেগে মেগে ডাক্তারকে বলতে লাগলেন- আপনি কি মনে করে আমাকে এই সার্টিফিকেট দিলেন। আপনি কি জানেন আমার আঙ্গুল বিশেষ করে মধ্যমায় এখনো জোর আছে। আর আমার জিহ্বা এখনও সচল আছে।


## পোস্ট অফিসের লোকের প্রাপকের ঠিকানা ছাড়া একটি চিঠি পেল। চিঠি খোলার পর দেখা গেল এক লোক ঈশ্বরের কাছে ১০০০ টাকা চেয়ে চিঠি লিখেছে। পোস্ট অফিসের লোকদের মনে দয়া হল। তারা নিজেদের মধ্যে চাঁদা উঠিয়ে ঐ লোকের ঠিকানায় ১০০ টাকা পাঠিয়ে দিল।
এর কয়েক দিন পর ঠিকানা বিহীন আবার একটি চিঠি পাওয়া গেল। প্রাপক পূর্বের সেই লোক। খোলার পর দেখা গেল সেই লোক ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে-
আপনার পাঠানো টাকা আমি পেয়েছি। তবে এর পর থেকে টাকা পাঠালে দয়া করে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠাবেন। আমাদের দেশের পোস্ট অফিসের অবস্থাতো আপনি জানেন। আমার ধারণা আপনার পূর্বের পাঠানো ১০০০ টাকা থেকে ৯০০ টাকা পোস্ট অফিসের লোকেরা মেরে দিয়েছে। আমি শুধু ১০০ টাকা পেয়েছি।


## জেলার ফাসির আসামির শেষ ইচ্ছা জানতে চাইলেন।
স্যার, আমি মরার আগে বাইবেল পড়ে মরতে চাই।
ঠিক আছে তোমার ইচ্ছা পূরণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। বাইবেল আনা হলে আসামী এক লাইন পড়ে চুপ মেরে যায়।
কি হল তুমি বাইবেল পড়ে শেষ কর।
স্যার, আমি প্রতিদিন এক লাইন এর বেশী পড়তে পারব না। আপনি আমায় কথা দিয়েছেণ বাইবল শেষ না হলে ফাসির আদেশ দিবেন না।
আসামীর ফাসির আদেশ স্থগিত হয়ে যায় বহু বছরের জন্য।


## এক সফটওয়্যার ডেভেলপার সব কাজের জন্য কম্পিউটারের সরণাপন্ন হয়। তার ছিল দুইটি ঘড়ি। একটি এক মিনিট ফাস্ট চলে, অপরটি সব সময় বন্ধ থাকে। কোন ঘড়িটা তার জন্য ভাল হবে এটা জানতে সে কম্পিউটারের পরামর্শ চাইল।
কম্পিউটার তাকে পরামর্শ দিল- যে ঘড়িটা আধা মিনিট ফাস্ট চলে সেটা ১৪৪০ দিনে একবার সঠিক সময় দেবে। আর যে ঘড়িটা সব সময় বন্ধ থাকে সেটা ২৪ ঘন্টায় অন্তত দুইবার সঠিক সময় দেবে। অতএব যে ঘড়িটা সব সময় বন্ধ থাকে সেটা ব্যবহার করাই তোমার জন্য ভাল হবে।


## জর্জ বুশ এসেছেন বাংলাদেশ সফরে। আমেরিকানরা কি কি যুগান্তকারী আবিস্কার করেছে তার ফিরিস্তি বর্ণনা করছেন- আমরা এই সভ্যতাকে অনেক কিছু দিয়েছি। তবে যে যাই বলুক আমি মনে করি এই শতাব্দীর সব চেয়ে বড় আবিস্কার হচ্ছে ফ্লাক্স। সবাই মুখ চাওয়া চাওয়ি করতে লাগলেন।
বুশ তখন বিজয়ীর ভঙিতে বলতে লাগলেন- আপনারা নিশ্চয়ই ভাবছেন এত কিছু থাকতে আমি সামান্য ফ্লাক্সের কথা কেন ভাবছি। ব্যাখা করলেই আপনারা তা বুঝতে পারবেন। শীতকালে ফ্লাক্সে গরম পানি রাখেলে পানি গরম থাকে, আবার গরমের সময় ফ্রাক্সে ঠান্ডা পানি রাখেলে পানি ঠান্ডা থাকে। আমি বুঝতে পারি না ব্যাটা বুঝে কিভাবে কখন শীতকাল আর কখন গ্রীষ্মকাল চলছে।


## ঈশ্বর তিন দেশের প্রেসিডেন্টের কাছে জানতে চাইলেন কার কি ইচ্ছা।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট: স্যার, আমার দেশ কবে এই অর্থনৈতিক বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে পারবে। ঈশ্বর বললেন-আরও ১০ বছর লাগবে। ওবামা চোখ মুছতে মুছতে বলতে লাগলেন হায় আমি ক্ষমতায় থাকতে তা আর দেখে যেতে পারব না।
চীনের প্রেসিডেন্ড: স্যার, আমার দেশ কবে অর্থনীতিতে স্বয়ং সমপূর্ণ দেশে পরিণত হবে। ঈশ্বর বললেন- আরও ২০ বছর লাগবে। চীনের প্রেসিডেন্ড চোখ মুছতে মুছতে বলতে লাগলেন হায় আমি বেচে থাকতে তা বুঝি আর দেখে যেতে পারবনা।
বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট: স্যার আমাদের দেশের সব সমস্যা কবে শেষ হবে।
এবার ঈশ্বর হাউ মাউ করে কাঁদতে শুরু করে দিলেন-হায়রে তোদের সমস্যা যে কবে শেষ হবে তা বুঝি আমি আর দেখে যেতে পারলাম না।


##  এক মেয়ে গাইনী ডাক্তারের কাছে এসেছে চেকআপ করাতে।
ডাক্তার: বাড়ী গিয়ে আপনার স্বামীকে বলুন বাচ্চা আসছে।
মেয়ে: আমার কোন স্বামী নেই।
ডাক্তার: তাহলে আপনার বয়ফ্রেন্ডকে বলুন।
মেয়ে: আমার কোন বয়ফ্রেন্ড নেই।
ডাক্তার: ঠিক আছে। তাহলে আপনার মাকে গিয়ে বলুন-দ্বিতীয় যীশুর আবির্ভাব ঘটতে যাচ্ছে।



No comments:

Post a Comment

বালিয়া মসজিদ জ্বীনের মসজিদ  স্থানীয়ভাবে এবং লোকমুখে জ্বীনের মসজিদ নামে পরিচিত এ মসজিদটির প্রকৃত নাম ‘বালিয়া মসজিদ’। জমিদার মেহের বকস চৌধুরী ...