22 January 2012

বাংলা Jokes

## সেই যে বাড়ীতে এক অথিতি এসেছে। এক সপ্তাহ যায় দু সপ্তাহ যায় তবু নড়বার কোন লক্ষণ নেই। স্বামী-স্ত্রী কেউ কিছু বলতে পারে না লজ্জায় । একদিন পাশের ঘরে অথিতিকে শুনিয়ে দুজন খুব ঝগড়া করতে লাগলো, মিছামিছি। স্ত্রীকে স্বামীর প্রহার এবং স্ত্রীর কান্নায় আওয়াজও শোনা গেল এক পর্যায়ে। গতিক সুবিধের নয় ভেবে অথিতি ভদ্রলোক তার সুটকেস নিয়ে এক ফাকে বেরিয়ে গেল। জানালা দিয়ে স্বামী-স্ত্রী দুজনায় তা দেখে ঝগড়া বন্ধ করে খুব এক চোট হেসে নিল- যে বুদ্ধি করে তারা অথিতি তাড়াতে পেরেছে। স্বামী বললো তোমার লাগে টাগে নিতো? যে জোরে কাঁদছিলে। স্ত্রী বললো দূর একটুও লাগেনি। এ তো লোক দেখানো কেঁদেছিলাম । হাসিমুখে এক সময় অথিতির আর্বিভাব, হেঁ, হেঁ আমিও কিন্তু লোক দেখানো গিয়েছিলাম ।


##  উকিলঃ সেকি ম্যাডাম ? আপনার স্বামী তো পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন । তাহলে চার বছরের আর একটি দু’বছরের বাচ্চা এলো কোথা থেকে ?
ভদ্রমহিলা রাগের স্বরেঃ তা আমি তো বেঁচে আছি না কি?


##  মিলি, চিরকাল তো বলে এলি ছেলেরা পশু, ছেলেরা জানোয়ার। শেষে তো একটা ছেলেকেই বিয়ে করলি।
: হঠাৎ আবিষ্কার করলাম – জন্তু-জানোয়ার পোষাটাও হবি হিসেবে মন্দ নয়।


##  : এই শোন, ভ্যালেন্টাইনস ডেতে কথা দাও, আজ থেকে তুমি আমার আত্মীয়দের ভালোবাসবে।
: অবশ্যই। দেখ, ইন ফ্যাক্ট আমি কিন্তু তোমার শাশুড়িকে আমার শাশুড়ির চেয়ে বেশি ভালোবাসি।


##  অফিস থেকে বাড়ি ফিরে স্বামী বলল, ‘শুরু করার আগে ভাতটা দাও, খেয়ে নিই।’
স্ত্রী ভাত বেড়ে দিল। ভাত খেয়ে স্বামী ড্রয়িংরুমের সোফায় বসতে বসতে বলল, ‘শুরু করার আগে এক গ্লাস পানি দাও...বড্ড তেষ্টা পেয়েছে।’
স্ত্রী পানি দিয়ে গেল। পানি খেতে খেতে স্বামী বিছানায় গিয়ে শুয়ে পড়ল। তারপর বলল, ‘শুরু করার আগে এক কাপ চা দাও না আমাকে।’
এইবার স্ত্রী গেল খেপে, ‘অ্যাই, পেয়েছ কী তুমি আমাকে, আমি তোমার চাকর? অফিস থেকে ফিরে একটার পর একটা খালি অর্ডার মেরেই যাচ্ছ...নির্লজ্জ, অসভ্য, ছোটলোক, স্বার্থপর...’
স্বামী কানে তুলা গুঁজতে গুঁজতে বলে, ‘এই যে...শুরু হয়ে গেল।’


##   শিক্ষক: পৃথিবীতে অসম্ভব বলে কিছু নেই।
ছাত্র: জেব্রার একটা রঙিন ছবি তুলে দেখান তো!


##   শিক্ষক: শীতকালে অতিথি পাখিরা সাইবেরিয়া থেকে উড়ে আমাদের দেশে আসে কেন?
ছাত্র: স্যার, ওদের তো পয়সা নেই, প্লেনের টিকিট কাটতে পারে না, তাই নিজেরাই কষ্ট করে উড়ে আসে।


##   ছেলে: মা, আমার বন্ধুদের সঙ্গে একটু খেলে আসি?
মা: না, তোমার একটা বন্ধুকেও আমার পছন্দ নয়।
ছেলে: তাহলে মা ওদেরকে কথাটা জানিয়ে আসি?


##   এলাকায় নতুন একটা দোকান করেছে মালেক। কেবল দুটো জিনিসই বিক্রি হয় সেখানে—ঢোল আর বন্দুক। একদিন তার বন্ধু বেড়াতে এসে খুব অবাক হয়। বলে, ‘কিরে মালেক, কেমন অদ্ভুত দোকান খুলে বসে আছিস, আর কিছু নেই, শুধু ঢোল আর বন্দুক?’
মালেক জবাব দেয়, ‘তা-ই তো বেচে কুল করতে পারি না। একজন একটা ঢোল কিনে নিয়ে গেলেই হলো, পরদিন তার বউ আসে বন্দুক কিনতে।

##   ধানের বস্তাবোঝাই বিশাল এক গাড়ি উল্টে পড়ে আছে। গাড়িটাকে সোজা করার চেষ্টা করছে সুমন। পথ দিয়ে যাচ্ছিল তার বন্ধু জুমন। বলল, ‘কিরে, কী করিস এখানে? চল, আমার সঙ্গে চল, একটু ফুটবল খেলে আসি।’
সুমন মাথা নেড়ে জবাব দেয়, ‘না, বাবা রাগ করবে।’
জুমন বলে, ‘ধুর...তুই চল তো!’ বলে টানতে টানতে নিয়ে যায় সুমনকে। দুজনে মিলে ফুটবল খেলে। এবার জুমন বলে, ‘চল, এবার নদীতে সাঁতার কেটে আসি।’
সুমন মাথা নাড়ে, ‘না রে, বাবা রাগ করবে।’
কিন্তু জুমন এবারও কথা শোনে না, টানতে টানতে নিয়ে যায় নদীতে। দুজনে মিলে খুব করে সাঁতরায় ঘণ্টাখানেক। তারপর জুমন বলে, ‘চল, এবার হাট থেকে মিষ্টি খেয়ে আসি।’
সুমন এবারও মাথা নাড়ে, ‘না রে, বাবা রাগ করবে।’
এবার জুমন যায় খেপে, ‘সেই কোন সময় থেকে ‘বাবা রাগ করবে...রাগ করবে’ করছিস, কোথায় তোর বাবা?’
‘ওই যে গাড়িটা দেখলি না উল্টে পড়েছিল, ওটার নিচে আটকে আছে।’


##   অফিসে দেরি করে এসেছে দেখে কর্মচারীকে ডেকে পাঠালেন বস, ‘আপনার এখানে নয়টার সময় আসা উচিত ছিল।’
কর্মচারী জবাব দেয়, ‘কেন, স্যার? নয়টার সময় কিছু হয়েছিল বুঝি?’


##   শরীর ভালো ঠেকছে না বলে ডাক্তারের কাছে গেলেন শফিক সাহেব। ডাক্তার কতক্ষণ পরীক্ষা করে প্রেসক্রিপশন দিলেন, ‘এই লম্বা বড়িটা সকালবেলা দুই গ্লাস পানির সঙ্গে খাবেন। ক্যাপসুলটা খাবেন দুপুরে, দুই গ্লাস পানির সঙ্গে। আর এই সিরাপটা দিলাম, রাতে খেয়ে তারপর দুই গ্লাস পানি খাবেন।’
ওষুধের বহর দেখে শফিক সাহেব তো ঘাবড়ে গেলেন। বললেন, ‘এত ওষুধ! আমার হয়েছে কী, ডাক্তার?’
ডাক্তার বললেন, ‘আপনি ইদানীং পানি কম খাচ্ছেন।’


##   মুরগি চুরির মামলা চলছে। আসামির কাঠগড়ায় দাঁড়ানো মানুষটাকে বিচারক প্রশ্ন করলেন, ‘তুমিই কি অভিযুক্ত ব্যক্তি?’
লোকটা জবাব দিল, ‘জি না, স্যার, আমি হচ্ছি সেই লোক, যে মুরগিগুলো চুরি করেছে।’


##   যুদ্ধের ময়দানে পা রাখার ঠিক আগের মুহূর্তেই সৈনিকদের বোঝাচ্ছেন কর্নেল সাহেব, ‘মনে রাখবে, যে তোমাদের জীবন অতিষ্ঠ করে ছেড়েছে, দিনের পর দিন যে তোমাদের ক্ষতি করে যাচ্ছে, যুদ্ধ থেকে আজ পর্যন্ত তোমরা যার জন্য শান্তিতে একটু বসার সুযোগও পাওনি, আজ তোমরা সেই শত্রুর মুখোমুখি হচ্ছো। জীবন দিয়ে লড়বে। শত্রুর শেষ দেখে তবেই ফিরবে।’
তড়াক করে লাফিয়ে উঠল এক সৈন্য; বলল, ‘আমি জানতাম, আমাদের বাবুর্চি হারামজাদা ওই পক্ষের হয়ে কাজ করছে!’


##   মা প্রতিবেশীকে: আমার বড় ছেলে ডাক্তার, মেজো ছেলে ইঞ্জিনিয়ার।
প্রতিবেশী: আর ছোটটা।
মা: ও তো একটা সন্ত্রাসী।
প্রতিবেশী: তাহলে ওকে বাড়ি থেকে বের করে দিচ্ছেন না কেন?
মা: কী বলেন এসব! ওই তো সবচেয়ে বেশি রোজগার করে।


##   এক ভদ্রমহিলা এলেন বিশাল এক সুপার শপে। দোকানের বিক্রয়কর্মীকে দেখতে পেয়ে বললেন, আমার স্বামীর জন্য কিছু ফল নিতে চাচ্ছি। আপনাদের ফলগুলোতে কীটনাশক দেওয়া আছে নাকি?
বিক্রয়কর্মী মুখটা কানের কাছে এনে ফিসফিস করে বলল, ফল এখান থেকেই নিতে পারেন। কীটনাশক আমাদের পাশের দোকানে বিক্রি হয়। এনে দেব এক শিশি?


##   সাংবাদিক: লোকজন খেতে পায় না, আর আপনি দুধভর্তি সুইমিং পুলে গোসল করেন?
সেরা ধনী: কী করব বলেন...গরুগুলো সব খাটো খাটো...একটার নিচেও দাঁড়াতে পারি না।


## গলফ খেলতে গেছে টিনা।
সাঁই করে ব্যাট চালালো সে। তারপর দেখতে পেলো, তার টার্গেটের কিছুটা দূরে এক লোক হঠাৎ কোমরের নিচটা চেপে ধরে শুয়ে পড়লো।
‘নিশ্চয়ই আমার বলটা ওর ওখানটায় গিয়ে লেগেছে!’ আঁতকে উঠলো সে। তারপর ছুটে গেলো সেখানে।
দেখা গেলো, লোকটা কোঁকাচ্ছে সমানে, কোমরের নিচটায় হাত চেপে রেখেছে সে।
টিনা বললো, ‘ভয় পাবেন না, আমি জানি কী করতে হবে। খুব ব্যথা করছে?’
লোকটা কোনমতে বললো, ‘হ্যাঁ।’
টিনা তখন এগিয়ে গিয়ে, বেচারার প্যান্ট খুলে, মিনিট দশেক ম্যাসেজ করে দিলো। তারপর বললো, ‘এখন কেমন বোধ করছেন?’
লোকটা বললো, ‘দারুণ, কিন্তু বুড়ো আঙুলটায় এসে বল লেগেছে তো, সাংঘাতিক ব্যথা করছে।’


## এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে।
এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে।
প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে। ‘সুপ্রভাত।’ বললো জেব্রা। ‘তুমি এখানে কী করো?’
মুরগি জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।’
এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে। ‘সুপ্রভাত।’ বললো জেব্রা। ‘তুমি এখানে কী করো?’
গরু জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।’
তার দেখা হলো একটা শুয়োরের সাথে। ‘সুপ্রভাত।’ বললো জেব্রা। ‘তুমি এখানে কী করো?’
শুয়োর ঘোঁতঘোঁত করে জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়।’
জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো।
এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের। ‘সুপ্রভাত।’ বললো জেব্রা। ‘তুমি এখানে কী করো?’
ষাঁড় জেব্রাকে আপাদমস্তক দেখে মুচকি হেসে জবাব দিলো, ‘সুপ্রভাত। তুমি তোমার পাজামাটা খোলো, আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি।’


## এক ফরাসি তরুণী হারিয়ে গেছে।
ঘোড়ায় চড়ে এক রেড ইন্ডিয়ান এসে তাকে প্রস্তাব দিলো কাছের শহরে পৌঁছে দেয়ার।
রাজি হয়ে তরুণী তার ঘোড়ার পেছনে চড়ে বসলো। ঘোড়া ছুটতে লাগলো।
কিন্তু কোন এক বিচিত্র কারণে একটু পরপর রেড ইন্ডিয়ান লোকটি “আআআআআহহ” করে বিকট চিৎকার দিতে লাগলো।
শহরে পৌঁছে বাস স্টেশনের সামনে লোকটি নামিয়ে দিলো তরুণীকে, তারপর আরেকটা বিকট ইয়াহু চিৎকার দিয়ে উল্টোপথে ছুটে গেলো।
বাস স্টেশনের অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, ‘কী ব্যাপার, কী করেছেন আপনি, লোকটা অমন ক্ষেপে গেলো কেন?’
ঘাবড়ে গিয়ে তরুণী বললো, ‘কিছুই না। আমি তো ওর পেছনে ঘোড়ায় চড়ে বসেছিলাম, আর ওর হাত বাড়িয়ে ওর স্যাডলের সামনের দিকে হ্যান্ডেলটা শক্ত করে চেপে ধরে রেখেছিলাম শুধু।’
অ্যাটেন্ড্যান্ট বললো, ‘মিস, রেড ইন্ডিয়ানদের ঘোড়ায় স্যাডল থাকে না।’


## স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথা হচ্ছে—
স্ত্রী: শোনো, তোমার বন্ধু যে মেয়েটিকে বিয়ে করতে যাচ্ছে ওই মেয়ে কিন্তু অতোটা ভালো নয়।
স্বামী: এতে আমার সমস্যাটা কী?
স্ত্রী: আরে, জেনেশুনে তোমার বন্ধু খারাপ মেয়েকে বিয়ে করবে! তুমি তাকে নিষেধ করছো না কেন?
স্বামী: আমি কেন তাকে নিষেধ করবো! আমি যখন বিয়ে করি তখন তো সে আমাকে নিষেধ করে নি।



## বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে।
দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, “এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাকে শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!”
বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, “ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, “ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু ১৫-তে নেমে এলো।
উল্লসিত বাবু আবারো জিজ্ঞেস করলো, “বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
এবার উত্তর এলো, “এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!”


## ডাক্তার: কনগ্রাচুলেশন! মেয়ে হয়েছে....
শ্বাশুড়ী: এতো দিন পরে হলো তাও আবার মেয়ে?
বউ: তাও তো হয়েছে.... আপনার ছেলের আশায় থাকলে তাও হতো না।

No comments:

Post a Comment

বালিয়া মসজিদ জ্বীনের মসজিদ  স্থানীয়ভাবে এবং লোকমুখে জ্বীনের মসজিদ নামে পরিচিত এ মসজিদটির প্রকৃত নাম ‘বালিয়া মসজিদ’। জমিদার মেহের বকস চৌধুরী ...