6 September 2011

Jokes...

১. একটা লোক পাবলিক টয়লেটে বসে ছিল। হঠাৎ করে পাশের টয়লেট থেকে শব্দ আসলো,
“মিয়া ভাই কেমুন আছেন?”
লোকটি অবাক হয়ে বলল,” হ্যা, আমি ভাল আছি।
আবার শব্দ আসলো, “কি করছেন ভাই?”
সে চিন্তিত হয়ে উত্তর দিল,”এইতো ভাই কমোডে বসে আছি।”
পাশের টয়লেট থেকে আবার বলল,”আমি কি আসতে পারি?”
লোকটি ঘাবড়ে গেল এবং বলল,”না না না প্লিজ, আমি ব্যস্ত আছি”
আবার কন্ঠ শোনা গেল, “আচ্ছা ভাই, আমি আপনাকে ৫ মিনিট পরে আবার ফোন দিচ্ছি, কোন গাধার বাচ্চা আমার সব কথার উত্তর দিয়া আমার লগে ফাইজলামি করতাছে।

২. টিচারঃ "তুমি দেরিতে এসেছ কেন???"
ছাত্রঃ " স্যার, বাবা মা ঝগড়া করছিলো"
টিচারঃ "তার সাথে তোমার দেরিতে আসার সম্পর্ক কি??"
ছাত্রঃ "আমার এক জুতা বাবার হাতে, আরেক জুতা মার হাতে ছিল"।


৩. ৮ বছর বয়সের এক ছেলেকে ধর্ষণ মামলায় কোর্টে দাঁড় করানো হয়েছে ।
তার পক্ষের মহিলা উকিল তার লিঙ্গ ধরে জজকে দেখিয়ে বলল,“Your Honour, দেখুন । এই ছেলে কি কিছুতেই ধর্ষণ করতে পারে?”
ছেলেটি নিচু স্বরে উকিলকে বলল, “আরে বেশি ঝাঁকাইয়েন না, কেস হাইরা যাইবেন।“


৪. আমগো আদু ভাই, ইংরেজিতে পুরাই কাঁচা ...! গোজামিল দিয়া ইংরেজি মেলায় ...!
উনি বহু কষ্টে 'My Friend' রচনা মুখস্থ করতে না পাইরা পরীক্ষার হলে নকল নিয়া গেল!
কিন্তু পরীক্ষায় আসলো 'My Father' রচনা...
এইটা দেইখা উনি ঠিক করল, রচনা তো রচনা-ই!
Friend এর জায়গায় Father লাগায়া দিলেই হইব!

তাই তিনি লেখা শুরু করলেন :

I'm very Fatherly person.
I have lots of Fathers.
Some of my fathers are MALE and some are FEMALES.
My true father is my Neighbour.... !!!


৫. এক লোক সুইস ব্যাঙ্কে প্রতিদিন হাজার হাজার ডলার জমা দেয়... মানেজারের একদিন সন্দেহ হল, ভদ্রলোককে ডেকে পাঠালেন... ম্যানেজার - আপনি প্রতিদিন এত টাকা জমা করেন, আপনার আয়ের উতস কী, লোকটি - ভাই আমি একজন জুয়াড়ী, আমি বাজী ধরে টাকা রোজগার করি ... ম্যানেজার - কী বলেন! বাজী ধরে এত টাকা... এ অসম্ভব! নিশ্চই আপনার কোনো দুই নম্বরী ব্যবসা আছে... লোকটি - নারে ভাই আমি সত্য বলছি। আচ্ছা চলেন আপনার সাথেই একটা বাজী হয়ে যাক... ম্যানেজার - কী বাজী...??!!! লোকটি - এক সপ্তাহ পরে আমি যখন আসব তখন আপনার একটা বিচী থাকবে আরেকটা নাই, ১০,০০০ ডলার বাজী... ম্যানেজার একটু ভয় পেলো, কী জানি জুয়াড়ী মানুষ, রাস্তায় বের হলে যদি বিচী কেটে নেয়... তারপর কী একটু ভেবে সে রাজী হল... লোকটি চলে যাবার পর ম্যানেজার তার সিকিউরিটি ডাবল করল, বাসায় ফোন করে বলল এক সপ্তাহের জন্য বাইরে যাচ্ছে, বাসায় ফিরবে না... এক সপ্তাহ সে ব্যাঙ্কেই কাটিয়ে দিলো... এক সপ্তাহ পর ... সেই লোকটি এল সাথে এক চীনা ভদ্রলোক, ম্যানেজার পকেটে হাত ঢুকিয়ে একবার দেখে নিলো... নাহ ঠিক আছে...লোকটি বলললোকটি - সব ঠিক আছে?ম্যানেজার - হ্যা দুইটাই তো আছে...লোকটি - আচ্ছা (চীনা লোককে দেখিয়ে) ইনি পরীক্ষা করে দেখবেন... আপনারা দুজন বাথরুমে যান... বাথরুমে গিয়ে চীনা লোক ম্যানেজারের বিচী ধরে পরীক্ষা করে ফিরে এসে জানালো দুইটা বিচী আছে...তো সেই লোক মানেজারকে ১০,০০০ ডলার দিয়ে বিদায় হল।আধা ঘন্টা পর সেই লোক ১০,০০০ ডলার জমা দিতে এলো...!! ম্যানেজার তাকে ডেকে বললেনম্যানেজার - কী ব্যপার আপনি না এই মাত্র আমার কাছে বাজীতে হারলেন...?!! লোকটি - হুম তা ঠিক আছে, কিন্তু আমি ঐ চীনা ভদ্রলোকের সাথে বাজী ধরেছিলাম যে সুইস ব্যাঙ্কের ম্যানেজারের বিচী হাতানোর ব্যবস্থা করে দিব ২০,০০০ ডলার...!!

৬. শিক্ষকঃ বলতো কে "I Love You" আবিষ্কার করছে?
ছাত্রঃ চায়না কম্পানী।
শিক্ষকঃ (অবাক হয়ে)
কিভাবে বুজলে বাবা?
ছাত্রঃ এইটার কোনো Guarantee নাই, Quality ও নাই।
টিকলে সারাজীবন না টিকলে ২ দিনও যায় না !


৭. এক অল্প বয়সী চিত্রভিনেত্রী তার ডাক্তারের কাছে এসে জানালেন, আজকাল অল্পতেই তিনি হাঁপিয়ে ওঠেন, কিছুতেই তার ভালো লাগে না। পরীক্ষা করে ডাক্তার জানালেন শরীরে আপনার ভালোই আছে। তেমন কোনো রোগ নেই। আসলে আপনার দরকার হচ্ছে চেঞ্জ-এর।

চেঞ্জ !! – অভিনেত্রী বললেন কত আর চেঞ্জ করবো? জানেন গত দু বছর আমি দুটি স্বামী, তিনটে বাড়ি, চারটেচাকর, পাঁচটা রাধুনী চেঞ্চ করেছি। এটা কোন ডাক্তারী পরার্মশ হল!

৮. রিয়াদ সাহেবের কান দুটি কাটা পড়েছে বহু আগে। তিনি একটা টিভি চ্যানেল চালান। টিভিতে খবরের জন্যে একজন রিপোর্টার খুঁজছেন তিনি। ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রথম প্রার্থীকে জিজ্ঞেস করলেন তিনি, ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’ প্রার্থী একগাল হেসে বললো, ‘নিশ্চয়ই স্যার। আপনার তো দুটা কানই কাটা!’ রিয়াদ সাহেব গর্জে উঠলেন, ‘বেরো এখান থেকে, ব্যাটা নচ্ছাড়!’ দ্বিতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি। ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। তা, আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’ দ্বিতীয় প্রার্থী খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে বললো, ‘জ্বি স্যার। আপনার তো দুটা কানই কাটা!’ রিয়াদ সাহেব গর্জে উঠলেন, ‘বেরো এখান থেকে, ব্যাটা ফাজিল!’ তৃতীয় প্রার্থীকেও একই প্রশ্ন করলেন তিনি। ‘দেখুন, এ পেশায় খুব মনোযোগী হতে হয়, অনেক সূক্ষ্ম ব্যাপার খেয়ালে রাখতে হয়। আপনি কি আমার সম্পর্কে এমন কিছু খেয়াল করতে পারছেন?’ এবার প্রার্থী বললো, ‘জ্বি স্যার। আপনি কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে আছেন।’ রিয়াদ সাহেব খুশি হয়ে বললেন, ‘বাহ, আপনি তো বেশ --- তা কিভাবে বুঝলেন?’ ‘সোজা। আপনি চশমা পরবেন কিভাবে, আপনার তো দুটা কানই কাটা।



৯.  "একদিন শেখ হাসিনা, খালেদা জিয়া, এরশাদ সবাই একটা হেলিকপ্টারে করে যাচ্ছিল....
তখন খালেদা জিয়া ১০০ টাকার একটা নোট নিচে ফেলে দিয়ে বলল, আমি একজন বাঙালিকে খুশি করলাম।

তখন হাসিনা ৫০ টাকার ২টা নোট ফেলে বলল আমি ২ জন বাঙ্গালী কে খুশি করলাম।

এবার এরশাদ ১০০টা এক টাকার পয়সা ফেলে বলল, আমি ১০০ জনকে খুশি করলাম।

 তখন, পাইলট ৩ জনকেই ফেলে দিয়ে বলল - "হে হে হে আমি ১৬ কোটি মানুষকে খুশি করলাম......"


 ১০. এক পোস্টমাস্টার গেছে দাওয়াত খাইতে, কিন্তু ভুলে বেচারা প্যান্টের চেইন লাগায় নাই পার্টিতে এক লোকের তা দেইখা তো আক্কেল গুড়ুম। সরাসরি তো আর বলা যায়না যেচেইন খোলা। তাই সে কায়দা কইরা বলল, ভাই, আপনার পোস্টঅফিস তো খোলা। কিন্তু পোস্টমাস্টার ইংগিতটা বুঝলো না, সে কয়- না না , পোস্টঅফিসে আমি নিজের হাতে তালা মাইরা আইছি। খোলা না, বন্ধই আছে। তো ঐ লোক যতই বোঝায়, পোস্টমাস্টার বুঝে না, কয় বন্ধ, বন্ধ, নিশ্চয়ই বন্ধ। তো লোকটা হাল ছাইড়া দিয়া চইলা গেলো। পরে পোস্টমাস্টার বাসায় ফিরাদেখে তার চেইন খোলা। সাথে সাথে সে সব বুঝলো, বুইঝা তো পাইলো ব্যাপক শরম। কিছুক্ষণ ঝিম মাইরা থাইকা ফোন করলো ঐ লোকটারে। ফোন কইরা কয়- ভাই, এইবার আমি বুঝছি আপনি কি বুঝাইতে চাইছিলেন। তা ভাই যখন খোলা আছিলো, তখন কি পোস্টমাস্টার ভিতরে ছিলো নাকি বাইরে?

১১.  এক ড্যান্স পার্টি তে এক স্মার্ট যুবক তার থেকেও লম্বা একজন তরুণী কে নাচার অফার দিল।
তরুণীঃ "thanx" , কিন্তু আমি কোনো বাচ্চা কে নিয়ে নাচি না।
যুবক্ঃ "sorry" ম্যাডাম ,আপনার যে বাচ্চা হবে এটা আমি জানতাম না।


১২.  একটা গরু হাঁটছিল ,নিউটন এটাকে ধরে থামালেন আর তখন ১ম সুত্র আবিস্কার হল " একটি বস্তু কে যতক্ষণ পর্যন্ত থামান না হয় তা চলতে থাকে "
এর পর নিউটন গরু টিকে (F) বল এ একটা লাথি দিলেন গরু বলে উঠলো "ম্যা" ( MA) আবিস্কার হল দ্বিতীয় সুত্র F=MA .
এর পরই গরুটি নিউটনকে কষে একটা লাথি দিল আর নিউটন আবিস্কার করলেন তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুত্র " সকল ক্রিয়ার সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া আছে "


১৩. এক লোক যাত্রা গান দেখতে গেছে
সারা রাত যাত্রা দেখল, শেষ হওয়ার পর
নাচের মেয়ে এসে বলল
আমি আপনা কে খুশী করেছি আপনি আমাক খুশী করুন
একথা শুনে লোক টি মঞ্চে উটে নাচতে লাগল ।
নাচের মেয়ে- এই যে আপনি নাচতেছেন কেন,
লোক- তুমি আমাকে নেচে খুশী করছ তাই
আমি ও তুমাকে নেচে খুশী করতেছি ।


১৪. রাজধানীতে এসে ফ্লাইওভার দেখে এক গ্রাম্য লোকের অবাক অভিব্যক্তি-
১ম বন্ধু: দোস্ত আমাদের দেশের সরকারের মাথায় কী বুদ্ধি নাই?
২য় বন্ধু: কেন কী হয়েছে?
১ম বন্ধু: আমাদের গ্রামে ব্রিজের অভাবে কত কষ্ট করে খাল পার হতে হয় অথচ এখানে শুকনো রাস্তার ওপর ব্রিজ দিয়া রাখছে।


 

১৫. ঈদের আগে এক প্রেমিকা তার প্রেমিককে একটা পাঞ্জাবি উপহার দিয়ে বলল, তোমার জন্যই শুধু নিজের হাতে কাজ করে এই পাঞ্জাবিটা বানিয়েছি। ঈদের পর প্রেমিক সেই পাঞ্জাবি লন্ড্রিতে দেওয়ার পর তা ফেরত নিতে গিয়ে-
প্রেমিক:আমি বলছি হাতের কাজ করা এই পাঞ্জাবি আমার।
লন্ড্রিম্যান:কিন্তু স্যার,একটু সমস্যা আছে।এটা আপনার নাও হতে পারে।
প্রেমিক:কেন?
লন্ড্রিম্যান :কারণ এই একই রকম হাতের কাজ করা আরও পাঁচটি পাঞ্জাবি আমরা পেয়েছি।


১৬. শিক্ষকঃ বলতো মায়ের চোখের পানি আর বান্ধবী এর চোখের পানির মাঝে কি পার্থক্য??
ছাত্রঃ স্যার,মায়ের চোখের পানি হৃদয়ে দাগ কাটে আর বউ এর চোখের পানি মানিব্যাগ আর পকেট কাটে।

১৭.  বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!
ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!
বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়, “তোমার মেকআপ বক্স খোলা”
পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—–
ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে।


১৮.  শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময়বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারাদু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো …।”

এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবাফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”

বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”
বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?”
তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”

বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আরপাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জনসব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপরচড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আরটিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো…


১৯.  লাল মিয়া নামের এক লোক ছিল।তার মা বাবা অনেক সাধ করে তার এই নাম রাখছে। কিন্তু ভোটার কার্ডে তার নাম ভুলে সোনা মিয়া আসছে। তখন সে রাগান্বিত হয়ে পৌরসভা অফিসে গিয়ে বলল “ভাই এখানে কে আছেন জলদি আমার ‘সোনা’ কেটে ‘লাল’ করে দিন”।


২০.  স্ত্রী, স্বামী কে বলছে ,
-এই শোনো , এই ঈদে আমাকে অনেকগুলো লিপস্টিক কিনে দিও
-কেন কিছুদিন আগেও তো কিনে দিলাম । এতগুলো লিপস্টিক কি করে শেষ করলে ?
-আরে , আমি দিলেই তো তুমি আমাকে বলো, "তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে" , এরপর আমার ঠোট চেটেপুটে সব লিপস্টিক খেয়ে ফেল ।

২১. একবার চান্দু গেছে জ্যোতিষীর কাছে
জ্যোতিষী বলে " ভাই আপনার জীবন এ ৬ জন মেয়ে দেখতে পাচ্ছি"
চান্দুঃ ভীষণ খুশি" সত্যি আমার এত ভাগ্য!!"
জ্যোতিষীঃ "ভাগ্য ভালই আপনার কিন্তু এর মধ্যে ১ টা আপনার বউ আর বাকি পাঁচটা বাচ্চা।

২২. একটি আন্তর্মহাদেশীয় ট্রেনে এক ব্যক্তি আর এক মহিলা একই কম্পার্টমেন্টে শোওয়ার জায়গা পেয়েছেন। প্রথমে কিছুক্ষণ উসখুস করলেও দুজনেই খুব ক্লান্ত থাকায় অল্পক্ষণের মধ্যেই তারা ঘুমিয়ে পড়লেন। ভদ্রলোক উপরের বার্থে আর ভদ্রমহিলা নীচের বার্থে।

মাঝরাতে হঠাৎ ভদ্রলোকের ঘুম ভাংল। তিনি একটু ইতস্তত করে ভদ্রমহিলাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে বললেন দেখুন কিছু মনে করবেন না , আমার এত ঠান্ডা লাগছে, আপনি কি দয়া করে আমার সুটকেস থেকে একটা কম্বল বার করে আমায় দেবেন ?

ভদ্রমহিলা উত্তরে বললেন, আমার আরো একটা ভালো আইডিয়া আছে। আজকের রাতের জন্য মনে করি না আমরা স্বামী আর স্ত্রী?

ভদ্রলোক খুব অবাক আর মনে মনে খুব খুশি হয়ে বললেন, ওয়াও!!! দারুণ আইডিয়া!! তাহলে এখন আমার কি করা উচিত?
-- উঠুন আর নিজের কম্বল নিজে নিয়ে নিন।


২৩. দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে--
১ম বন্ধুঃ তুমি তো দেখছি একেবারে তোমার বউয়ের চাকর হয়ে গেছ! সেদিন দেখলাম তুমি তোমার প্যান্টটা নিজেই সেলাই করছ ।
২য় বন্ধুঃ তুমি ঠিকই দেখেছ। কিন্তু সেই প্যান্টটা তো আমার নয়, ওটা আমার স্ত্রীর।


২৪. স্বামী: আজ মাছ রান্না হয়নি কেন?
স্ত্রী: মাছটাকে মারতেই পারলাম না।
স্বামী: কী ভাবে মারার চেষ্টা করছিলে?
স্ত্রী: পানিতে ডুবিয়ে!


২৫. মুখোশ পার্টিতে যাবে রোমেল আর তার বউ।

রোমেলের বউ শেষ মিনিটে বললো, সে যাবে না, তার মাথা ধরেছে। রোমেল একটা স্পাইডারম্যানের মুখোশ পরে বেরিয়ে গেলো একাই। ঘন্টাখানেক পর রোমেলের বউ মত পাল্টে একটা মুখোশ পরে নিয়ে পার্টিতে গেলো, একা একা রোমেল কী করে বেড়ায় দেখতে।

পার্টিতে গিয়ে সে দেখলো স্পাইডারম্যানের মুখোশের চারপাশে অনেক মহিলা, জমিয়ে আড্ডা মারছে রোমেল। চটে মটে রোমেলের বউও সেই ভিড়ে গিয়ে জুটলো, তারপর এক এক করে মহিলাকে হটিয়ে দিয়ে রোমেলকে দখল করলো সে। নির্জনে রোমেল তার কানে কানে কুপ্রস্তাব দিলো। মনে মনে চটে গিয়ে রাজি হলো রোমেলের বউ। ঘন্টাখানেক আদরসোহাগের পর রোমেলকে পার্টিতে রেখেই বাড়িতে ফিরে এলো সে।

গভীর রাতে ক্লান্ত রোমেল বাড়িতে ফিরলো।

তার বউ চিবিয়ে চিবিয়ে জানতে চাইলো, পার্টি কেমন হয়েছে। রোমেল বললো, আরে ধ্যুৎ, খুব বোরিং। আমি আর আমার কয়েকজন বন্ধু কোণার ঘরে বসে তাস খেলেছি।

তাই? কোন মজা হয়নি পার্টিতে?

একদম না। তবে যে ব্যাটাকে আমার মুখোশটা ধার দিয়েছিলাম, ঐ শালা খুব মজা লুটেছে।


২৬. স্বামী: তুমি কি ভেবেছো? আমি কি গাধা!!?
স্ত্রী: এতে ভাবাভাবির তো কিছু দেখি না!


২৭. প্রবাসী স্বামী তার স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে লিখেছে,


প্রিয় সুইট হার্ট,
আমি এই মাসের বেতনের টাকা পাঠাতে পারছিনা, তাই তোমাকে ১০০ kiss পাঠালাম।
ইতি
তোমার স্বামী।

তার বউ কিছুদিন পর সে চিঠির উত্তর দিল:

প্রিয় জান,
তোমার পাঠানো kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।
১.দুধ ওয়ালা ২টা kiss বিনিময়ে এক মাসের জন্য দুধ দিতে রাজি হয়েছে।
২.বিদ্যুত বিলওয়ালা ৭টা kiss এর বিনিময়ে শান্ত হয়েছে।
৩.বাড়ি ওয়ালাকে প্রতিদিন দুইটা কিংবা তিনটা করে kiss দিতে হচ্ছে।
৪.সুপার মার্কেট মালিক শুধু kiss তেই মানি রাজি নয়, তাই ...(সেন্সর)
৫.আর অন্যান্য খাতে ব্যায় হয়েছে ৪০ টি kiss
আমার জন্য কোন চিন্তা করোনা।আরও কিছু kiss এখনও বাকি আছে।আমি আশা করছি সেগুলো ব্যাবহার করে এ মাস ভালোই চলতে পারব।
ভালো থেকো।
ইতি
তোমার বউ।


২৮. দুই বন্ধু গল্প করছে
সুমনঃ বুঝলি, কাল আমার বউয়ের সঙ্গে তুমুল ঝগড়া হয়েছিল ।
সাজুঃ কি নিয়ে?
সুমনঃ আমি চাইছিলাম ক্লাবে যেতে আর ও চাইছিল সিনেমায় যেতে ।
সাজুঃ তা শেষ পর্যন্ত কোন সিনেমাটা দেখলি?


২৯. সেই যে বাড়ীতে এক অথিতি এসেছে , এক সপ্তাহ যায় দু সপ্তাহ যায় তবু নড়বার কোন লক্ষন নেই ।স্বামী স্ত্রী কেউ কিছু বলতে পারে না লজ্জায় । একদিন পাশের ঘরে অথিতিকে শুনিয়ে দুজন খুব ঝগড়া করতে লাগলো , মিছামিছি। স্ত্রীকে স্বামীর প্রহার এবং স্ত্রীর কান্নায় আওয়াজও শোনা গেল এক পর্যায়ে। গতিক সুবিধের নয় ভেবে অথিতি ভদ্রলোক তার সুটকেস নিয়ে এক ফাকে বেরিয়ে গেল। জানালা দিয়ে স্বামী স্ত্রী দুজনায় তাদেখে ঝগড়া বন্ধ করে খুব এক চোট হেসে নিল- যে বুদ্ধি করে তারা অথিতি তাড়াতে পেরেছে । স্বামী বললো তোমার লাগে টাগে নিতো ? যে জোরে কাদছিলে । স্ত্রী বললো দূর এক্টুও লাগেনি। এতো লোক দেখান কেদেছিলাম । হাসিমুখে এক সময় অথিতির আর্বিভাব , হেঁ,হেঁ আমিও কিন্তু লোক দেখানো গিয়েছিলাম ।


৩০. কুমারী আর মহামারীরি মধ্যে পার্থক্য কি?
মহামারী জীবন নাশ করে আর কুমারী পুরুষের হৃদয় নাশ করে।


৩১. পুলিশ নাইট ক্লাবে হানা দিয়ে তিন মহিলার সাথে হোটেলের ম্যানেজারকেও গ্রেপ্তার করে আদালতে চালান করে দিল। বিচার শুরু হলে জর্জ মেয়েদের প্রফেশন লাইফ সম্পর্কে প্রশ্ন করে রায় দিচ্ছেন-
প্রথম মেয়ে: স্যার, আমি একজন মডেল।
জর্জ তাকে তিন মাসের জেল দিলেন।
দ্বিতীয়মেয়ে: স্যার, আমি একজন অভিনেত্রী।
জর্জ তাকেও তিন মাসের দন্ড দিলেন।
তৃতীয় মেয়ে: স্যার, আমি কলগার্ল।
জর্জ তাকে বেকসুর খালাস দিলেন।
এবার জর্জ ম্যানেজারের দিকে তাকিয়ে- তা তোমার পেশা কি?
ম্যানেজারের উত্তর: স্যার আমিও কলগার্ল।


৩২. সি. আই. এ অফিসে নতুন এজেন্ট দরকার। প্রার্থী দুইজন পুরুষ, একজন মহিলা।
এদের নার্ভ কেমন শক্ত তা পরীক্ষা করতে কর্তৃপক্ষ তাদের প্রত্যেককে একটি করে পিস্তল দিল। এদের কাজ হবে পাশের রুমে এদের একজন প্রিয় মানুষ আছে। তাকে গুলি করতে হবে। তবে এদের জানানো হয়নি পিস্তলে আসলে কোন গুলি নেই।

প্রথম প্রাথী রুমে প্রবেশ করে দেখল একটি চেয়ারে হাত মুখ বাধা অবস্থায় তার স্ত্রী। প্রিয় জনকে দেখে তার চোখ দিয়ে পানি পড়তে শুরু করে। গুলি করার বদলে ছুটে গিয়ে সে তার স্ত্রীকে মুক্ত করল । ফলে এই পরীক্ষায় সে ফেল মারল।

দ্বিতীয় প্রার্থীর বেলায়ও একই ব্যাপার ঘটল।

তৃতীয় মহিলা প্রার্থী ভেতরে প্রবেশ করে তার স্বামীকে হাত বাধা অবস্থায় পেল। অনেকক্ষণ পর সেই মেয়ে হাপাতে হাপাতে বেরিয়ে আসল। রেগে মেগে বলতে লাগল আপনারা কি পিস্তল দিয়েছেন গুলিই বের হয় না। শেষ পর্যন্ত পিস্তলের বাট দিয়ে পিটিয়ে আমার স্বামীকে মারতে হয়েছে।


৩৩. এক মেয়ে গাইনী ডাক্তারের কাছে এসেছে চেকআপ করাতে।
ডাক্তার: বাড়ী গিয়ে আপনার স্বামীকে বলুন বাচ্চা আসছে।
মেয়ে: আমার কোন স্বামী নেই।
ডাক্তার: তাহলে আপনার বয়ফ্রেন্ডকে বলুন।
মেয়ে: আমার কোন বয়ফ্রেন্ড নেই।
ডাক্তার: ঠিক আছে। তাহলে আপনার মাকে গিয়ে বলুন-দ্বিতীয় যীশুর আবির্ভাব ঘটতে যাচ্ছে।


।। ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত।।

No comments:

Post a Comment