সত্যিকারের সবজান্তা
জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
মা-বাবা চালাতেন ভ্রাম্যমাণ থিয়েটার। আর তাঁদের যাযাবর জীবনের কারণে
ছেলেবেলায় ৩৭টি স্কুলের গণ্ডিতে পা দিতে হয়েছিল জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে।
উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা নয়, প্রধান সম্পাদক হিসেবেই নিজের পরিচয় দিতে পছন্দ করেন অ্যাসাঞ্জ।
১৬ বছর বয়স থেকেই হ্যাকিং বিদ্যায় পারঙ্গম হয়ে ওঠেন তিনি।
১৯৯১ সালে অস্ট্রেলিয়ান ফেডারেল পুলিশ হ্যাকিংয়ের অপরাধে তল্লাশি চালায় তাঁর বাসগৃহে।
হ্যাকার অ্যাসাঞ্জের নাম ছিল মেনড্যাক্স।
অ্যাসাঞ্জের দাবি, এ পর্যন্ত ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন তিনি।
২০০৮ সালে ইকোনমিস্ট ইনডেক্স অন সেন্সরশিপ অ্যাওয়ার্ড এবং ২০০৯ সালে
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল থেকে মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পান অ্যাসাঞ্জ।
অস্ট্রেলিয়ান দৈনিক দ্য এজ অ্যাসাঞ্জকে বিশেষায়িত করেছে ইন্টারনেট মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে।
ব্রিটিশ ম্যাগাজিন নিউ স্টেটসম্যান ২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে দুনিয়ার
সবচেয়ে প্রভাবশালী ৫০ ব্যক্তির মধ্যে অ্যাসাঞ্জকেও রেখেছিল। আর একই বছরে
পাঠকদের রায়ে অ্যাসাঞ্জ হয়েছিলেন ‘টাইমস পারসন অব দ্য ইয়ার’।
উইকিপিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতাদের একজন ল্যারি স্যাঙ্গারের মতে, মার্কিনদের শত্রু অ্যাসাঞ্জ।
উইকিলিকসের হাঁড়ির খবর
মশিউল আলম
No comments:
Post a Comment